ঢাকা ০৮:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
টঙ্গীতে দুই শিশুকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার মা আমরা ধর্ম চর্চা করবো, কারো প্রতি বিদ্ধেষ করবোনা: ধর্ম উপদেষ্টা টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে ঢুকে দুই শিশুকে কুপিয়ে হত্যা আগামী ঈদের আগেই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের প্রত্যাশা: ড. খলিলুর রহমান ৫ মাসেও সন্ধান মিলেনি উখিয়ায় অপহ্নত ৪ জেলের : পরিবারে চলছে শোকের মাতম আগামীকালের ভর্তি পরীক্ষা নিতে প্রস্তুত কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়  চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় যুবলীগ নেতা ইউছুফ আটক গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে মাকে হত্যা; ছেলে গ্রেফতার প্রেমিকের প্রলোভনে স্বামীকে তালাক, বিয়ের দাবিতে প্রেমিকার অনশন পুলিশের মদদে ব্যবসায়ীর বাড়িতে হামলা ও হয়রানির অভিযোগ
এতদিনের বৈষম্য নিরসনসহ সামাজিক ও অবকাঠামোর সার্বিক উন্নয়ন আমার লক্ষ্য

দৌলতপুরে কম্বল বিতরণ অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক নুসরাত তাবাসসুম

আব্দুস সবুর
  • Update Time : ১০:২৭:৪৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৫
  • / ৮৭ Time View

কুষ্টিয়া দৌলতপুর উপজেলা মথুরাপুর ইউনিয়নের বাগোয়ান গ্রামের, কেসিভিএন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল হালিম টম (মাষ্টার)-এর মেয়ে কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক নুসরাত তাবাসসুম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষার্থী নুসরাত তাবাসসুম এর লক্ষ্য কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর উপজেলাতে প্রয়োজন মত বিভিন্ন মন্ত্রনালয় থেকে সর্বোচ্চ উন্নয়ন বাজেট দৌলতপুরে জনগনের জন্য বের করে আনবে।

দৌলতপুর উপজেলা হিসেবে আকারে ও জনসংখ্যায় বৃহৎ হওয়ার পরেও বাজেট বরাদ্দের ক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার নিরসনে নিরলসভাবে কাজ করার প্রতিস্রুতি কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক নুসরাত তাবাসসুমের। দৌলতপুর উপজেলার নদীভাঙন এলাকাগুলোর মধ্যে ফিলিপনগর, মরিচা ইউনিয়নগুলোর জন্য বেশ কিছু উন্নয়ন প্রকল্প এলাকার মানুষের নদী ভাংগন এর ফলে দূরাবস্থা তুলে ধরে মন্ত্রণালয় থেকে উন্নয়ন প্রকল্প বের করে এনেছেন কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক নুসরাত তাবাসসুম। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য-স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ প্রকল্প উপজেলার মরিচা ইউনিয়নে। তবে মরিচা ইউনিয়নের এলাকাবাসীর জন্য স্বচ্ছভাবে কাজ করার বিষয়টি স্পষ্ট অবগত করেছেন কুষ্টিয়া জেলার সকল সরকারি দপ্তর প্রধানদের।

কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক নুসরাত তাবাসসুম ইতিপূর্বে একাধিক স্থানীয় ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান-বাগোয়ান মধ্যপাড়া বাইতুল জান্নাত জামে মসজিদ, বাগোয়ান মধ্যপাড়া বাইতুল জান্নাত গোরস্থান, বাগোয়ান মধ্যপাড়া বাইতুল জান্নাত ঈদগাহ, ডাংমড়কা বাগোয়ান দারুল কোরআন ইসলামিয়া মাদ্রাসা,ডাংমড়কা শারদীয়া দুর্গা মন্দির, ডাংমড়কা গোপালপুর শ্মশান-এ সকল সামাজিক ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে সাহায্য প্রেরণ এবং দৌলতপুরের ১৪টি ইউনিয়নে দুই হাজার শীতার্তদের মধ্যে কম্বল বিতরণ করেছেন।

এছাড়াও গত ১৪ জানুয়ারি চিলমারী ইউনিয়নে কম্বল বিতরণকালীন সময়ে এলাকাবাসী কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক নুসরাত তাবাসসুমের কাছে দাবী করে ভাগজোত বাজার থেকে চিলমারী পর্যন্ত পাকা রাস্তা এবং সেতু নির্মাণ করার বিষয়ে।এই মর্মে ইতোমধ্যেই কিছু উদ্যোগ দেখা গিয়েছে। এই এলাকাবাসী উদয়নগর থেকে বাজুমারা পর্যন্ত বাঁধের জন্যও তার কাছে অনুরোধ করে। তিনি এলাকাবাসীর সার্বিক উন্নয়নে এসকল বিষয় নিয়ে কাজ করবেন বলে কথা দিয়েছেন। কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক নুসরাত তাবাসসুম স্থানীয়দের দাবির মধ্যে আরো বলেন, আমাদের দৌলতপুর উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের মধ্যে প্রাগপুরের একাংশ,

রামকৃষ্ণপুর, চিলমারী, মহিষকুন্ডির একাংশ, ফিলিপনগর, মরিচা ইউনিয়নগুলোর নদীভাংগনে বসবাস চিত্র স্বাভাবিক নই। এর জন্য গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন, কৃষি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, ব্রিজ-কালভার্ট নির্মাণ এবং সড়ক নির্মাণসহ যোগাযোগ ব্যবস্থাকে যুগোপযোগী করতে আপনাদের জন্য মন্ত্রণালয়ের সর্বোচ্চ দপ্তরে আমার আবেদন ও দাবির মাধ্যমে জনগনের স্বার্থে সর্বোচ্চ অবদানে ভূমিকা পালন করবো। তবে আমি শুধু আপনাদের বলবো-আমি ব্যক্তি উন্নয়নে বিশ্বাসী নই, দৌলতপুরে ১৪টি ইউনিয়ন মিলে একটি বৃহৎ উপজেলা। এই উপজেলার এতদিনের বৈষম্য নিরসন এলাকার সামাজিক ও অবকাঠামোর সার্বিক উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখা ও জনগণের পাশে থাকা আমার মূল লক্ষ্য।

Please Share This Post in Your Social Media

এতদিনের বৈষম্য নিরসনসহ সামাজিক ও অবকাঠামোর সার্বিক উন্নয়ন আমার লক্ষ্য

দৌলতপুরে কম্বল বিতরণ অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক নুসরাত তাবাসসুম

আব্দুস সবুর
Update Time : ১০:২৭:৪৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৫

কুষ্টিয়া দৌলতপুর উপজেলা মথুরাপুর ইউনিয়নের বাগোয়ান গ্রামের, কেসিভিএন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল হালিম টম (মাষ্টার)-এর মেয়ে কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক নুসরাত তাবাসসুম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষার্থী নুসরাত তাবাসসুম এর লক্ষ্য কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর উপজেলাতে প্রয়োজন মত বিভিন্ন মন্ত্রনালয় থেকে সর্বোচ্চ উন্নয়ন বাজেট দৌলতপুরে জনগনের জন্য বের করে আনবে।

দৌলতপুর উপজেলা হিসেবে আকারে ও জনসংখ্যায় বৃহৎ হওয়ার পরেও বাজেট বরাদ্দের ক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার নিরসনে নিরলসভাবে কাজ করার প্রতিস্রুতি কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক নুসরাত তাবাসসুমের। দৌলতপুর উপজেলার নদীভাঙন এলাকাগুলোর মধ্যে ফিলিপনগর, মরিচা ইউনিয়নগুলোর জন্য বেশ কিছু উন্নয়ন প্রকল্প এলাকার মানুষের নদী ভাংগন এর ফলে দূরাবস্থা তুলে ধরে মন্ত্রণালয় থেকে উন্নয়ন প্রকল্প বের করে এনেছেন কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক নুসরাত তাবাসসুম। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য-স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ প্রকল্প উপজেলার মরিচা ইউনিয়নে। তবে মরিচা ইউনিয়নের এলাকাবাসীর জন্য স্বচ্ছভাবে কাজ করার বিষয়টি স্পষ্ট অবগত করেছেন কুষ্টিয়া জেলার সকল সরকারি দপ্তর প্রধানদের।

কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক নুসরাত তাবাসসুম ইতিপূর্বে একাধিক স্থানীয় ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান-বাগোয়ান মধ্যপাড়া বাইতুল জান্নাত জামে মসজিদ, বাগোয়ান মধ্যপাড়া বাইতুল জান্নাত গোরস্থান, বাগোয়ান মধ্যপাড়া বাইতুল জান্নাত ঈদগাহ, ডাংমড়কা বাগোয়ান দারুল কোরআন ইসলামিয়া মাদ্রাসা,ডাংমড়কা শারদীয়া দুর্গা মন্দির, ডাংমড়কা গোপালপুর শ্মশান-এ সকল সামাজিক ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে সাহায্য প্রেরণ এবং দৌলতপুরের ১৪টি ইউনিয়নে দুই হাজার শীতার্তদের মধ্যে কম্বল বিতরণ করেছেন।

এছাড়াও গত ১৪ জানুয়ারি চিলমারী ইউনিয়নে কম্বল বিতরণকালীন সময়ে এলাকাবাসী কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক নুসরাত তাবাসসুমের কাছে দাবী করে ভাগজোত বাজার থেকে চিলমারী পর্যন্ত পাকা রাস্তা এবং সেতু নির্মাণ করার বিষয়ে।এই মর্মে ইতোমধ্যেই কিছু উদ্যোগ দেখা গিয়েছে। এই এলাকাবাসী উদয়নগর থেকে বাজুমারা পর্যন্ত বাঁধের জন্যও তার কাছে অনুরোধ করে। তিনি এলাকাবাসীর সার্বিক উন্নয়নে এসকল বিষয় নিয়ে কাজ করবেন বলে কথা দিয়েছেন। কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক নুসরাত তাবাসসুম স্থানীয়দের দাবির মধ্যে আরো বলেন, আমাদের দৌলতপুর উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের মধ্যে প্রাগপুরের একাংশ,

রামকৃষ্ণপুর, চিলমারী, মহিষকুন্ডির একাংশ, ফিলিপনগর, মরিচা ইউনিয়নগুলোর নদীভাংগনে বসবাস চিত্র স্বাভাবিক নই। এর জন্য গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন, কৃষি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, ব্রিজ-কালভার্ট নির্মাণ এবং সড়ক নির্মাণসহ যোগাযোগ ব্যবস্থাকে যুগোপযোগী করতে আপনাদের জন্য মন্ত্রণালয়ের সর্বোচ্চ দপ্তরে আমার আবেদন ও দাবির মাধ্যমে জনগনের স্বার্থে সর্বোচ্চ অবদানে ভূমিকা পালন করবো। তবে আমি শুধু আপনাদের বলবো-আমি ব্যক্তি উন্নয়নে বিশ্বাসী নই, দৌলতপুরে ১৪টি ইউনিয়ন মিলে একটি বৃহৎ উপজেলা। এই উপজেলার এতদিনের বৈষম্য নিরসন এলাকার সামাজিক ও অবকাঠামোর সার্বিক উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখা ও জনগণের পাশে থাকা আমার মূল লক্ষ্য।