ঢাকা ০৬:২৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০১ এপ্রিল ২০২৫, ১৮ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দেশের স্বার্থে সবাইকে এক হয়ে কাজ করতে হবে : তারেক রহমান

আল-আমিন,নীলফামারী
  • Update Time : ১২:১৮:২০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / ৮০ Time View

বিচার বহিভূর্ত সকল গুম, খুন ও হত্যা কান্ডের বিচার হবে ইনশাআল্লাহ। পালিয়ে কেউ পার পাবেন না। দেশকে গণতান্ত্রিক নিবার্চনী প্রকৃয়ার মধ্যে আনতে হবে।

বিগত ১৬ বছর সৈরাচারী সরকার গোলাম রব্বানীর মতো হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করেছে। লাখ লাখ মানুষকে নির্যাতন করেছে। আমরা আর চাইনা গোলাম রব্বানীর মতো কেউ মৃত্যু বরণ করুক।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান গতকাল সোমবার বিকেলে নীলফামারী সদর উপজেলার লক্ষ্নীচাপ ইউনিয়নের দুবাছরী দাখিল মাদ্রাসা মাঠে রামগঞ্জ ট্র্যাজিডির শিকার বিএনপি নেতা গোলাম রব্বানীর পরিবারের কাছে নবনির্মিত বাড়ীর চাবি হস্তার অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষনে এসব কথা বলেন।

আমরা বিএনপি পরিবার আয়োজিত এ জনসমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব এ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী, রংপুর অঞ্চলের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবিব দুলু, কেন্দ্রীয় বিএনপির কোষাধ্যক্ষ এম রশিদুজ্জামান মিল্লাত, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সহ-সম্পাদক ইঞ্জিয়ার আশরাফ উদ্দিন বকুল, জেলা বিএনপি সভাপতি আলমগীর সরকার, সাধারন সম্পাদক জহুরুল আলম প্রমুখ।

আমরা বিএনপি পরিবার আহ্বায়ক আতিকুল রহমান রুমন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে তারেক রহমান আরো বলেন, সৈরচার পালিয়ে গেলে তার দোষররা রয়ে গেছে। তারা দেশের ভিতরে নানা রকম ষড়যন্ত্রলিপ্ত রয়েছে। দেশকে এগিয়ে নিতে হবে। দেশের শিক্ষা, চিকিৎসা ও কৃষি ব্যবস্থা থেকে শুরু করে সকল ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে হবে। বিভিন্ন দলের ভিতরে মতপাথক্য থাকতেই পারে। কিন্তু দেশের স্বার্থে এক হয়ে কাজ করতে হবে। দেশের মানুষ সৈরাচারমুক্ত হলেও সামনে এখন বড় যুদ্ধ। যে অধিকার আদায়ে রব্বানীদের মতো হাজার হাজার রব্বানী জীবন দিয়েছেন, তাদের সেই অধিকার আদায়ে সকলকে এক হয়ে কাজ করা আহ্বান জানান তারেক রহমান। সমাবেশে নীলফামারী, পঞ্চগড় ও দিনাজপুর জেলার ১২ শহীদ পরিবারের সস্যদের মাঝে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা ছাড়াও গোলাম রব্বানীর পরিবারের কাছে নতুন বাড়ীর চাবি তুলে দেয়া হয়। এসময় গোলাম রব্বানীর কন্যা সুমি পিতা হত্যার বিচার চেয়ে কান্নাজড়িত বক্তব্য হাজার হাজার মানুষকে আবেগআপ্লুত করে তোলে।

Please Share This Post in Your Social Media

দেশের স্বার্থে সবাইকে এক হয়ে কাজ করতে হবে : তারেক রহমান

আল-আমিন,নীলফামারী
Update Time : ১২:১৮:২০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪

বিচার বহিভূর্ত সকল গুম, খুন ও হত্যা কান্ডের বিচার হবে ইনশাআল্লাহ। পালিয়ে কেউ পার পাবেন না। দেশকে গণতান্ত্রিক নিবার্চনী প্রকৃয়ার মধ্যে আনতে হবে।

বিগত ১৬ বছর সৈরাচারী সরকার গোলাম রব্বানীর মতো হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করেছে। লাখ লাখ মানুষকে নির্যাতন করেছে। আমরা আর চাইনা গোলাম রব্বানীর মতো কেউ মৃত্যু বরণ করুক।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান গতকাল সোমবার বিকেলে নীলফামারী সদর উপজেলার লক্ষ্নীচাপ ইউনিয়নের দুবাছরী দাখিল মাদ্রাসা মাঠে রামগঞ্জ ট্র্যাজিডির শিকার বিএনপি নেতা গোলাম রব্বানীর পরিবারের কাছে নবনির্মিত বাড়ীর চাবি হস্তার অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষনে এসব কথা বলেন।

আমরা বিএনপি পরিবার আয়োজিত এ জনসমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব এ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী, রংপুর অঞ্চলের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবিব দুলু, কেন্দ্রীয় বিএনপির কোষাধ্যক্ষ এম রশিদুজ্জামান মিল্লাত, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সহ-সম্পাদক ইঞ্জিয়ার আশরাফ উদ্দিন বকুল, জেলা বিএনপি সভাপতি আলমগীর সরকার, সাধারন সম্পাদক জহুরুল আলম প্রমুখ।

আমরা বিএনপি পরিবার আহ্বায়ক আতিকুল রহমান রুমন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে তারেক রহমান আরো বলেন, সৈরচার পালিয়ে গেলে তার দোষররা রয়ে গেছে। তারা দেশের ভিতরে নানা রকম ষড়যন্ত্রলিপ্ত রয়েছে। দেশকে এগিয়ে নিতে হবে। দেশের শিক্ষা, চিকিৎসা ও কৃষি ব্যবস্থা থেকে শুরু করে সকল ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে হবে। বিভিন্ন দলের ভিতরে মতপাথক্য থাকতেই পারে। কিন্তু দেশের স্বার্থে এক হয়ে কাজ করতে হবে। দেশের মানুষ সৈরাচারমুক্ত হলেও সামনে এখন বড় যুদ্ধ। যে অধিকার আদায়ে রব্বানীদের মতো হাজার হাজার রব্বানী জীবন দিয়েছেন, তাদের সেই অধিকার আদায়ে সকলকে এক হয়ে কাজ করা আহ্বান জানান তারেক রহমান। সমাবেশে নীলফামারী, পঞ্চগড় ও দিনাজপুর জেলার ১২ শহীদ পরিবারের সস্যদের মাঝে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা ছাড়াও গোলাম রব্বানীর পরিবারের কাছে নতুন বাড়ীর চাবি তুলে দেয়া হয়। এসময় গোলাম রব্বানীর কন্যা সুমি পিতা হত্যার বিচার চেয়ে কান্নাজড়িত বক্তব্য হাজার হাজার মানুষকে আবেগআপ্লুত করে তোলে।