ঢাকা ০১:৪৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৫ অগাস্ট ২০২৫, ২০ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দেশের মানুষ পরিবর্তন চায় : তারেক রহমান

রাজনীতি ডেস্ক
  • Update Time : ১১:১১:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ অগাস্ট ২০২৫
  • / ১৬ Time View

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

দেশের মানুষ পরিবর্তন চায় মন্তব্য করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, উন্নয়নের রাজনীতি, দেশে-বিদেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করা হবে আমাদের রাজনীতির অন্যতম মূল লক্ষ্য। সে মোতাবেক আমাদের নেওয়া পরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজন দেশের সমগ্র জনগণের সমর্থন, বিএনপির প্রতি জনগণের রায়। কারণ আমরা মনে করি, জনগণই বিএনপির সব রাজনৈতিক ক্ষমতার উৎস। জনগণের রায়ে বিএনপি রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে যত দ্রুততার সঙ্গে সম্ভব এই পরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়নের কাজ শুরু করব। নেতাকর্মীদের এ পরিকল্পনাগুলো দেশের মানুষের কাছে তুলে ধরার আহ্বান জানান তিনি।

সোমবার (০৪ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। রমনার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন প্রাঙ্গণে জাতীয়তাবাদী যুবদলের উদ্যোগে জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান, শোক ও বিজয়ের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলন ও আমার না বলা কথা’- শীর্ষক এই আলোচনা সভা হয়।

তারেক রহমান বলেন, সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে হলে পরিবেশ এবং প্রাঙ্গণে পরিবর্তন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় অত্যন্ত। এটি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার বোধহয় কোনো সুযোগ নেই। পরিবেশের ব্যালেন্স রক্ষা করার জন্য ইনশাআল্লাহ পাঁচ বছরে আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে ২৫ থেকে ৩০ কোটি গাছ লাগানো। যেই গাছ পরিবেশকে যেমন রক্ষা করবে একইভাবে বাংলাদেশকে বন্যা খর থেকেও রক্ষা করবে।

তিনি বলেন, বিগত ১৭ বছর এই দেশের মানুষ তাদের রাজনৈতিক অধিকার, কথা বলার অধিকারের জন্য আন্দোলন-সংগ্রাম করেছে। কত অত্যাচার নির্যাতনের শিকার তা আজ এই সমাবেশের মঞ্চে শহীদ পরিবারের সদস্য যারা বসে আছেন তাদের দেখেলেই বোঝা যায়।

তারেক রহমান বলেন, শুধু জুলাই-আগস্ট না বিগত ১৫ বছর ধরে বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মীর বাইরেও বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষরা নিজেদের অধিকারের কথা তুলে ধরতে গিয়ে, দাবি আদায়ের করতে গিয়ে বিভিন্নভাবে সেই পলাতক স্বৈরাচারের অত্যাচার নির্যাতনের শিকার হয়েছে। এই সকল শহীদ এবং নির্যাতিত হয়ে বেঁচে আছেন, প্রত্যেককে সত্যিকারভাবে সম্মানিত করতে চাই। তাদের ত্যাগের প্রতি যদি সম্মান জানাতে হয়, তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে সামনে এগোতে হবে। এই দেশকে সামনে নিয়ে যেতে হবে। তাদেরকে শ্রদ্ধা করার একমাত্র উপায় হচ্ছে তারা যে প্রত্যাশা নিয়ে রাজপথে নেমে এসেছে, সেই প্রত্যাশা বাস্তবায়নের কাজ শুরু করা। সেই প্রত্যাশা বাস্তবায়নের মাধ্যমে তাদেরকে সম্মান জানানোর একটি মাত্র উপায়।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের জনগণ পরিবর্তন চায়। এখন আর স্বপ্ন কিংবা প্রতিশ্রুতি চায় না। জনগণ এবার প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায়। সেই আকাঙ্ক্ষা ধারণ করে আগামীদিনের রাজনৈতিক কর্মসূচি প্রণয়নের চেষ্টা করছি। আগামী দিনের নীতি, জনগণের জীবন উন্নয়নের রাজনীতি, দেশে বিদেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করা এটি হবে আমাদের রাজনীতির অন্যতম মূল লক্ষ্য। অর্থাৎ মানুষের ভোটের অধিকারকে যেরকম নিশ্চিত করা, মানুষের বাক স্বাধীনতাকে যেমন নিশ্চিত করা, একইসঙ্গে সমাজের দেশের প্রত্যেকটি মানুষ যার যে যোগ্যতা, সেই হিসাবে তাকে তার অবস্থান থেকে অর্থনৈতিক স্বাধীনতা বা স্বাবলম্বী করে গড়ে তোলা। সেই লক্ষ্যকে সামনে রেখে বিএনপির একাধিক টিম দেশের প্রতিটি সেক্টরকে নিয়ে গভীরভাবে কাজ করছে।

তিনি বলেন, কর্মসূচি বাস্তবায়নের পরিকল্পনা আমরা পর্যায়ক্রমে তৈরি করছি। হেলথকেয়ার ওয়ার্কার নিয়োগের পরিকল্পনা করেছি আমরা। এই হেলথ কেয়ার নিয়োগের শতকরা ৮০ শতাংশ হবে যুবসমাজের মধ্য থেকে নারী সদস্য। একদিকে নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন ঘটবে অপরদিকে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত জনগণের প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবায় তারা একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবেন।

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের একটি বিখ্যাত এবং অত্যন্ত জনপ্রিয় কর্মসূচি খাল খনন উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, বিভিন্ন বিষয় বিবেচনা পরিচালনা করে দেখেছি, ইনশাআল্লাহ আগামী দিনে সরকার গঠন করতে সক্ষম হলে আমরা যেকোনমূল্যে সমগ্র দেশে শহীদ জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি আবার শুরু করব। মানুষকে রক্ষায় এই খাল খনন কর্মসূচি একটি এন্টিবায়োটিকের মতো কাজ করে।

যুবদলের নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান রেখে তিনি বলেন, আপনারা জনগণের বিশ্বাস ধরে রাখুন। মনে রাখবেন, জনগণের আস্থা অর্জন করতে পারলে আপনি নেতা। জনগণ প্রত্যাখ্যান করলে আপনি নেতা নন। প্রশাসনিক সহায়তায় নেতৃত্ব হয়তো প্রদর্শন করা যায় কিন্তু জনগণ সহায়তা করলে নেতৃত্ব দেওয়া যায়। মনে রাখবেন, আপনাদের প্রতি জনগণের সমর্থন থাকার কারণেই পলাতক স্বৈরাচারের প্রশাসন কিংবা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী-যুবদলের নেতাকর্মী সমর্থকদের রাজপথ থেকে দূরে রাখতে পারে। সুতরাং আপনাদের প্রতি আমার আহ্বান জনগণের আস্থায় থাকুন।

যুবদলের সভাপতি মোনায়েম মুন্নার সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়নের সঞ্চালনায় সভায় দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মাহাদি আমিন, মানবাধিকার কর্মী সাইয়েদ আবদুল্লাহ, যুবদলের রবিউল ইসলাম নয়ন, দীর্ঘদিন গুম হয়ে থাকা অ্যাডভোকেট সোহেল রানা, জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের হাসপাতালে জরুরী বিভাগের চিকিৎসক সায়েম আল মনসুর ফয়েজী, শহীদ মোসলেহ উদ্দিনের ছেলে আপন, ইয়াহিয়া আলীর মেয়ে তাইয়েবা খাতুন, হাফিজুর রহমান সুমনের স্ত্রী বিধী আখতার, নাদিম মিজানের স্ত্রী তাবাসসুম আখতার নেহা বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে বিএনপি গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, বরকত উল্লাহ বুলু, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, আব্দুস সালাম আজাদ, সাইফুল আলম নীরব ও সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু উপস্থিত ছিলেন।

Please Share This Post in Your Social Media

দেশের মানুষ পরিবর্তন চায় : তারেক রহমান

রাজনীতি ডেস্ক
Update Time : ১১:১১:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ অগাস্ট ২০২৫

দেশের মানুষ পরিবর্তন চায় মন্তব্য করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, উন্নয়নের রাজনীতি, দেশে-বিদেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করা হবে আমাদের রাজনীতির অন্যতম মূল লক্ষ্য। সে মোতাবেক আমাদের নেওয়া পরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজন দেশের সমগ্র জনগণের সমর্থন, বিএনপির প্রতি জনগণের রায়। কারণ আমরা মনে করি, জনগণই বিএনপির সব রাজনৈতিক ক্ষমতার উৎস। জনগণের রায়ে বিএনপি রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে যত দ্রুততার সঙ্গে সম্ভব এই পরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়নের কাজ শুরু করব। নেতাকর্মীদের এ পরিকল্পনাগুলো দেশের মানুষের কাছে তুলে ধরার আহ্বান জানান তিনি।

সোমবার (০৪ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। রমনার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন প্রাঙ্গণে জাতীয়তাবাদী যুবদলের উদ্যোগে জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান, শোক ও বিজয়ের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলন ও আমার না বলা কথা’- শীর্ষক এই আলোচনা সভা হয়।

তারেক রহমান বলেন, সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে হলে পরিবেশ এবং প্রাঙ্গণে পরিবর্তন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় অত্যন্ত। এটি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার বোধহয় কোনো সুযোগ নেই। পরিবেশের ব্যালেন্স রক্ষা করার জন্য ইনশাআল্লাহ পাঁচ বছরে আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে ২৫ থেকে ৩০ কোটি গাছ লাগানো। যেই গাছ পরিবেশকে যেমন রক্ষা করবে একইভাবে বাংলাদেশকে বন্যা খর থেকেও রক্ষা করবে।

তিনি বলেন, বিগত ১৭ বছর এই দেশের মানুষ তাদের রাজনৈতিক অধিকার, কথা বলার অধিকারের জন্য আন্দোলন-সংগ্রাম করেছে। কত অত্যাচার নির্যাতনের শিকার তা আজ এই সমাবেশের মঞ্চে শহীদ পরিবারের সদস্য যারা বসে আছেন তাদের দেখেলেই বোঝা যায়।

তারেক রহমান বলেন, শুধু জুলাই-আগস্ট না বিগত ১৫ বছর ধরে বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মীর বাইরেও বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষরা নিজেদের অধিকারের কথা তুলে ধরতে গিয়ে, দাবি আদায়ের করতে গিয়ে বিভিন্নভাবে সেই পলাতক স্বৈরাচারের অত্যাচার নির্যাতনের শিকার হয়েছে। এই সকল শহীদ এবং নির্যাতিত হয়ে বেঁচে আছেন, প্রত্যেককে সত্যিকারভাবে সম্মানিত করতে চাই। তাদের ত্যাগের প্রতি যদি সম্মান জানাতে হয়, তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে সামনে এগোতে হবে। এই দেশকে সামনে নিয়ে যেতে হবে। তাদেরকে শ্রদ্ধা করার একমাত্র উপায় হচ্ছে তারা যে প্রত্যাশা নিয়ে রাজপথে নেমে এসেছে, সেই প্রত্যাশা বাস্তবায়নের কাজ শুরু করা। সেই প্রত্যাশা বাস্তবায়নের মাধ্যমে তাদেরকে সম্মান জানানোর একটি মাত্র উপায়।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের জনগণ পরিবর্তন চায়। এখন আর স্বপ্ন কিংবা প্রতিশ্রুতি চায় না। জনগণ এবার প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায়। সেই আকাঙ্ক্ষা ধারণ করে আগামীদিনের রাজনৈতিক কর্মসূচি প্রণয়নের চেষ্টা করছি। আগামী দিনের নীতি, জনগণের জীবন উন্নয়নের রাজনীতি, দেশে বিদেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করা এটি হবে আমাদের রাজনীতির অন্যতম মূল লক্ষ্য। অর্থাৎ মানুষের ভোটের অধিকারকে যেরকম নিশ্চিত করা, মানুষের বাক স্বাধীনতাকে যেমন নিশ্চিত করা, একইসঙ্গে সমাজের দেশের প্রত্যেকটি মানুষ যার যে যোগ্যতা, সেই হিসাবে তাকে তার অবস্থান থেকে অর্থনৈতিক স্বাধীনতা বা স্বাবলম্বী করে গড়ে তোলা। সেই লক্ষ্যকে সামনে রেখে বিএনপির একাধিক টিম দেশের প্রতিটি সেক্টরকে নিয়ে গভীরভাবে কাজ করছে।

তিনি বলেন, কর্মসূচি বাস্তবায়নের পরিকল্পনা আমরা পর্যায়ক্রমে তৈরি করছি। হেলথকেয়ার ওয়ার্কার নিয়োগের পরিকল্পনা করেছি আমরা। এই হেলথ কেয়ার নিয়োগের শতকরা ৮০ শতাংশ হবে যুবসমাজের মধ্য থেকে নারী সদস্য। একদিকে নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন ঘটবে অপরদিকে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত জনগণের প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবায় তারা একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবেন।

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের একটি বিখ্যাত এবং অত্যন্ত জনপ্রিয় কর্মসূচি খাল খনন উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, বিভিন্ন বিষয় বিবেচনা পরিচালনা করে দেখেছি, ইনশাআল্লাহ আগামী দিনে সরকার গঠন করতে সক্ষম হলে আমরা যেকোনমূল্যে সমগ্র দেশে শহীদ জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি আবার শুরু করব। মানুষকে রক্ষায় এই খাল খনন কর্মসূচি একটি এন্টিবায়োটিকের মতো কাজ করে।

যুবদলের নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান রেখে তিনি বলেন, আপনারা জনগণের বিশ্বাস ধরে রাখুন। মনে রাখবেন, জনগণের আস্থা অর্জন করতে পারলে আপনি নেতা। জনগণ প্রত্যাখ্যান করলে আপনি নেতা নন। প্রশাসনিক সহায়তায় নেতৃত্ব হয়তো প্রদর্শন করা যায় কিন্তু জনগণ সহায়তা করলে নেতৃত্ব দেওয়া যায়। মনে রাখবেন, আপনাদের প্রতি জনগণের সমর্থন থাকার কারণেই পলাতক স্বৈরাচারের প্রশাসন কিংবা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী-যুবদলের নেতাকর্মী সমর্থকদের রাজপথ থেকে দূরে রাখতে পারে। সুতরাং আপনাদের প্রতি আমার আহ্বান জনগণের আস্থায় থাকুন।

যুবদলের সভাপতি মোনায়েম মুন্নার সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়নের সঞ্চালনায় সভায় দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মাহাদি আমিন, মানবাধিকার কর্মী সাইয়েদ আবদুল্লাহ, যুবদলের রবিউল ইসলাম নয়ন, দীর্ঘদিন গুম হয়ে থাকা অ্যাডভোকেট সোহেল রানা, জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের হাসপাতালে জরুরী বিভাগের চিকিৎসক সায়েম আল মনসুর ফয়েজী, শহীদ মোসলেহ উদ্দিনের ছেলে আপন, ইয়াহিয়া আলীর মেয়ে তাইয়েবা খাতুন, হাফিজুর রহমান সুমনের স্ত্রী বিধী আখতার, নাদিম মিজানের স্ত্রী তাবাসসুম আখতার নেহা বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে বিএনপি গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, বরকত উল্লাহ বুলু, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, আব্দুস সালাম আজাদ, সাইফুল আলম নীরব ও সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু উপস্থিত ছিলেন।