ঢাকা ১২:৫৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৫, ১৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
চব্বিশের বিজয়ীদের কার্যকলাপে দেশের মানুষ অতিষ্ঠ : কাদের সিদ্দিকী এবার যুক্তরাজ্য থেকে ফেরত পাঠানো হচ্ছে অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের ১.২৫ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ প্রস্তাব পেয়েছে বাংলাদেশ সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় ডিআরইউ’র নিন্দা ও প্রতিবাদ দেশের তিনটি স্থলবন্দর বন্ধ করার প্রস্তাব অনুমোদন ভিক্ষুক বেশে অভিনব কৌশলে চুরি, ১০ লক্ষাধিক টাকার চোরাই মালামালসহ আটক লভ্যাংশ দেবে না ইসলামী ব্যাংক যারা নির্বাচনে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করবে তারা নিশ্চিহ্ন হবে: ফখরুল উপদেষ্টা হতে চিকিৎসকের ২০০ কোটি টাকা লেনদেন, দুদকের অভিযান প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি চলছে

টঙ্গীতে নকশা পরিবর্তন করে ভবন নির্মানের অভিযোগ

টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি
  • Update Time : ০৬:২১:৩০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৩
  • / ১৪৯৮ Time View

শিল্প নগরী টঙ্গীর আউচ পাড়া এলাকায় নকশা পরিবর্তন করে বহুতল ভবন নির্মানের অভিযোগ উঠেছে সরদার তৌহিদুল হক মিলন নামে স্থানীয় এক বাড়ি মালিকের বিরুদ্ধে। এতে চরম ঝুঁকিতে পরবেন আশেপাশের বাসিন্দারা। এঘটনায় গাউকের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন সেলিম আহম্মেদ রাজু নামে এক প্রতিবেশী।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, টঙ্গীর ৫৪ নং ওয়ার্ডের আউচপাড়া মোল্লা বাড়ি রোড এলাকায় বহুতল ভবনের নির্মাণ কাজ করছেন স্থানীয় বাড়ি মালিক মিলন। বাড়ি নির্মাণ করতে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ ( রাজউক) থেকে নকশা অনুমোদন করেন তিনি। সেই হিসেবে বাড়ির চারপাশে তিন ফুট করে জায়গা খালি রাখার কথা থাকলেও তা না রেখে বাড়ির নির্মাণ কাজ করা হচ্ছে। সেই সাথে নকশায় থাকা বাগানের স্থানে নির্মাণ করা হচ্ছে মার্কেট। প্রতিবেশীদের দাবী এভাবে ভবন নির্মাণ করা হলে চরম নিরাপত্তা ঝুঁকিতে পরতে হবে তাদের। এছাড়াও বর্ষা মৌসুমে ভবন থেকে বেয়ে আসা পানি ও গ্রীষ্ম মৌসুমে আলো বাতাস সংকটে পরতে হবে প্রতিবেশীদের।

প্রতিবেশী সেলিম আহম্মেদ রাজু বলেন, রাজউকের অনুমোদিত নকশা বহির্ভূতভাবে অবৈধভাবে বাড়ির নির্মাণ করছেন মিলন। এতে প্রতিবেশী হিসেবে আমরা চরম ঝুঁকির মধ্যে পড়েছি। জমি ক্রয় করার সময় আমাদের সাথে মৌখিক ভাবে কথা হয়েছিল বাড়ির পাশের অংশে পারিবারিক কবরস্থান করা হবে। সেটা না করে নকশায় সেই স্থানে বাগান করার অনুমোদন নেন তিনি। নকশায় যে স্থানে বাগান নির্মাণ করার কথা থাকলেও তারা সেখানে মার্কেট নির্মাণ করছে।

এবিষয়ে বাড়ি মালিক সরদার তৌহিদুল হক মিলন বলেন, অভিযোগের বিষয়ে আমাদের কাছে কোন তথ্য নেই। আমরা নিয়ম মেনে ভবন নির্মাণ করছি। বাগানের জন্য বরাদ্দকৃত জায়গায় আপাতত দোকান নির্মাণ করা হচ্ছে।

এবিষয়ে গাজীপুর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (গাউক) এর উপ পরিদর্শক বাবু বলেন, আমার উর্ধতন কর্মকর্তার নির্দেশে একবার ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। পরিদর্শন শেষে উর্ধতন কতিৃপক্ষকে জানিয়েছি।

Please Share This Post in Your Social Media

টঙ্গীতে নকশা পরিবর্তন করে ভবন নির্মানের অভিযোগ

টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি
Update Time : ০৬:২১:৩০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৩

শিল্প নগরী টঙ্গীর আউচ পাড়া এলাকায় নকশা পরিবর্তন করে বহুতল ভবন নির্মানের অভিযোগ উঠেছে সরদার তৌহিদুল হক মিলন নামে স্থানীয় এক বাড়ি মালিকের বিরুদ্ধে। এতে চরম ঝুঁকিতে পরবেন আশেপাশের বাসিন্দারা। এঘটনায় গাউকের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন সেলিম আহম্মেদ রাজু নামে এক প্রতিবেশী।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, টঙ্গীর ৫৪ নং ওয়ার্ডের আউচপাড়া মোল্লা বাড়ি রোড এলাকায় বহুতল ভবনের নির্মাণ কাজ করছেন স্থানীয় বাড়ি মালিক মিলন। বাড়ি নির্মাণ করতে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ ( রাজউক) থেকে নকশা অনুমোদন করেন তিনি। সেই হিসেবে বাড়ির চারপাশে তিন ফুট করে জায়গা খালি রাখার কথা থাকলেও তা না রেখে বাড়ির নির্মাণ কাজ করা হচ্ছে। সেই সাথে নকশায় থাকা বাগানের স্থানে নির্মাণ করা হচ্ছে মার্কেট। প্রতিবেশীদের দাবী এভাবে ভবন নির্মাণ করা হলে চরম নিরাপত্তা ঝুঁকিতে পরতে হবে তাদের। এছাড়াও বর্ষা মৌসুমে ভবন থেকে বেয়ে আসা পানি ও গ্রীষ্ম মৌসুমে আলো বাতাস সংকটে পরতে হবে প্রতিবেশীদের।

প্রতিবেশী সেলিম আহম্মেদ রাজু বলেন, রাজউকের অনুমোদিত নকশা বহির্ভূতভাবে অবৈধভাবে বাড়ির নির্মাণ করছেন মিলন। এতে প্রতিবেশী হিসেবে আমরা চরম ঝুঁকির মধ্যে পড়েছি। জমি ক্রয় করার সময় আমাদের সাথে মৌখিক ভাবে কথা হয়েছিল বাড়ির পাশের অংশে পারিবারিক কবরস্থান করা হবে। সেটা না করে নকশায় সেই স্থানে বাগান করার অনুমোদন নেন তিনি। নকশায় যে স্থানে বাগান নির্মাণ করার কথা থাকলেও তারা সেখানে মার্কেট নির্মাণ করছে।

এবিষয়ে বাড়ি মালিক সরদার তৌহিদুল হক মিলন বলেন, অভিযোগের বিষয়ে আমাদের কাছে কোন তথ্য নেই। আমরা নিয়ম মেনে ভবন নির্মাণ করছি। বাগানের জন্য বরাদ্দকৃত জায়গায় আপাতত দোকান নির্মাণ করা হচ্ছে।

এবিষয়ে গাজীপুর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (গাউক) এর উপ পরিদর্শক বাবু বলেন, আমার উর্ধতন কর্মকর্তার নির্দেশে একবার ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। পরিদর্শন শেষে উর্ধতন কতিৃপক্ষকে জানিয়েছি।