জুলাই-২০২৪ হত্যাযজ্ঞের বিচারের দাবিতে নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে গণস্বাক্ষর কর্মসূচি শুরু।

- Update Time : ০৬:২৩:৩৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ৭ জুলাই ২০২৫
- / ৫৯ Time View
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাককানইবি) শুরু হয়েছে জুলাই- ২০২৪ হত্যাযজ্ঞের খুনিদের বিচারের দাবিতে গণস্বাক্ষর কর্মসূচির, জুলাই- ২০২৪ হত্যাযজ্ঞের খুনিদের বিচারের দাবিতে গণস্বাক্ষর কর্মসূচির উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম।
আজ ০৭ জুলাই ২০২৫ তারিখ সোমবার সকাল নতুন প্রশাসনিক ভবনের নীচ তলায় নতুন প্রশাসনিক ভবনের নীচ তলায় জুলাই-আগস্ট ২০২৪ গণঅভ্যূত্থানের এক বছর পূর্তি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের লক্ষ্যে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক গৃহীত মাসব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে এই গণস্বাক্ষর কর্মসূচি শুরু করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম এই গণস্বাক্ষর কর্মসূচির উদ্বোধন ঘোষণা করে গণস্বাক্ষর বইয়ে স্বাক্ষর কন।
গণস্বাক্ষর কর্মসূচির উদ্বোধন ঘোষণা করে উপাচার্য তাঁর সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বলেন, ‘জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে প্রথমে শিক্ষার্থী এবং পরে দেশের সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ এক হয়ে গণঅভ্যুত্থান ঘটায়। সেই আন্দোলনে যাঁরা শহিদ হয়েছেন তাঁদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং যাঁরা আহত অবস্থায় আছেন তাঁদের দ্রæত আরোগ্য কামনা করছি। সরকার ইতোমধ্যে আহতদের চিকিৎসায় সহযোগিতা করে যাচ্ছে। আহত ব্যক্তিগণের দ্রæত সুস্থতা কামনা করছি এবং তাঁদের যথাযথ সহযোগিতা অব্যাহত রাখার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানচ্ছি।’
মাননীয় উপাচার্য আরও বলেন, ‘যে ঐক্যের মাধ্যমে আমরা আজ নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি সেই ঐক্যকে ধরে রেখে আমরা আমাদের দেশকে একটি বৈষম্যমুক্ত সুন্দর দেশ হিসেবে গড়ে তুলবো। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারী সবাই যেভাবে একতাবদ্ধভাবে বিশ্ববিদ্যালয়কে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি সেই একতা দেশব্যাপী ছড়িয়ে দিতে হবে। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসকল শিক্ষার্থী গণঅভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে আহত হয়েছেন আমরা তাঁদের বিভিন্ন সময় আর্থিকভাবে সহযোগিতা করেছি। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে তাঁদের জন্য কোটার ব্যবস্থা করাসহ ভর্তির সময় ভর্তি ফি-এর একটা বড় অংশ মওকুফ করা হয়েছে।’
এরপর গণস্বাক্ষর বইয়ে স্বাক্ষর করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. জয়নুল আবেদীন সিদ্দিকী, কলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইমদাদুল হুদা, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. বখতিয়ার উদ্দিন, ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. সাখাওয়াত হোসেন সরকার, আইন অনুষদের ডিন মুহাম্মদ ইরফান আজিজ, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. মো. মিজানুর রহমান, প্রক্টর ড. মো. মাহবুবুর রহমান, পরিচালক (ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা) ড. মো. আশরাফুল আলম, বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ড. মো. হাবিব-উল-মাওলা (মাওলা প্রিন্স), অগ্নি-বীণা হলের প্রভোস্ট মো. হারুনুর রশিদ, লোকপ্রশাসন ও সরকার পরিচানা বিদ্যা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. অলি উল্লাহসহ শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারীবৃন্দ।
গণস্বাক্ষর কার্যক্রমের উদ্বোধনকালে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন জুলাই-আগস্ট ২০২৪ গণঅভ্যূত্থানের এক বছর পূর্তি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের লক্ষ্যে গঠিত কমিটির আহ্বায়ক ও কলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইমদাদুল হুদা। অনুষ্ঠানটির সঞ্চালনা করেন সংশ্লিষ্ট কমিটির সদস্য-সচিব, লোকপ্রশাসন ও সরকার পরিচালনা বিদ্যা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. অলি উল্লাহ। গণস্বাক্ষর কার্যক্রম আগামী ০১ আগস্ট ২০২৫ তারিখ পর্যন্ত চলবে।
জুলাই- ২০২৪ হত্যাযজ্ঞের খুনিদের বিচারের দাবিতে গণস্বাক্ষর কর্মসূচির উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম।
আজ ০৭ জুলাই ২০২৫ তারিখ সোমবার সকাল নতুন প্রশাসনিক ভবনের নীচ তলায় নতুন প্রশাসনিক ভবনের নীচ তলায় জুলাই-আগস্ট ২০২৪ গণঅভ্যূত্থানের এক বছর পূর্তি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের লক্ষ্যে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক গৃহীত মাসব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে এই গণস্বাক্ষর কর্মসূচি শুরু করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম এই গণস্বাক্ষর কর্মসূচির উদ্বোধন ঘোষণা করে গণস্বাক্ষর বইয়ে স্বাক্ষর কন।
গণস্বাক্ষর কর্মসূচির উদ্বোধন ঘোষণা করে উপাচার্য তাঁর সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বলেন, ‘জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে প্রথমে শিক্ষার্থী এবং পরে দেশের সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ এক হয়ে গণঅভ্যুত্থান ঘটায়। সেই আন্দোলনে যাঁরা শহিদ হয়েছেন তাঁদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং যাঁরা আহত অবস্থায় আছেন তাঁদের দ্রæত আরোগ্য কামনা করছি। সরকার ইতোমধ্যে আহতদের চিকিৎসায় সহযোগিতা করে যাচ্ছে। আহত ব্যক্তিগণের দ্রæত সুস্থতা কামনা করছি এবং তাঁদের যথাযথ সহযোগিতা অব্যাহত রাখার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানচ্ছি।’
মাননীয় উপাচার্য আরও বলেন, ‘যে ঐক্যের মাধ্যমে আমরা আজ নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি সেই ঐক্যকে ধরে রেখে আমরা আমাদের দেশকে একটি বৈষম্যমুক্ত সুন্দর দেশ হিসেবে গড়ে তুলবো। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারী সবাই যেভাবে একতাবদ্ধভাবে বিশ্ববিদ্যালয়কে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি সেই একতা দেশব্যাপী ছড়িয়ে দিতে হবে। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসকল শিক্ষার্থী গণঅভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে আহত হয়েছেন আমরা তাঁদের বিভিন্ন সময় আর্থিকভাবে সহযোগিতা করেছি। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে তাঁদের জন্য কোটার ব্যবস্থা করাসহ ভর্তির সময় ভর্তি ফি-এর একটা বড় অংশ মওকুফ করা হয়েছে।’
এরপর গণস্বাক্ষর বইয়ে স্বাক্ষর করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. জয়নুল আবেদীন সিদ্দিকী, কলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইমদাদুল হুদা, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. বখতিয়ার উদ্দিন, ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. সাখাওয়াত হোসেন সরকার, আইন অনুষদের ডিন মুহাম্মদ ইরফান আজিজ, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. মো. মিজানুর রহমান, প্রক্টর ড. মো. মাহবুবুর রহমান, পরিচালক (ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা) ড. মো. আশরাফুল আলম, বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ড. মো. হাবিব-উল-মাওলা (মাওলা প্রিন্স), অগ্নি-বীণা হলের প্রভোস্ট মো. হারুনুর রশিদ, লোকপ্রশাসন ও সরকার পরিচানা বিদ্যা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. অলি উল্লাহসহ শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারীবৃন্দ।
গণস্বাক্ষর কার্যক্রমের উদ্বোধনকালে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন জুলাই-আগস্ট ২০২৪ গণঅভ্যূত্থানের এক বছর পূর্তি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের লক্ষ্যে গঠিত কমিটির আহ্বায়ক ও কলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইমদাদুল হুদা। অনুষ্ঠানটির সঞ্চালনা করেন সংশ্লিষ্ট কমিটির সদস্য-সচিব, লোকপ্রশাসন ও সরকার পরিচালনা বিদ্যা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. অলি উল্লাহ। গণস্বাক্ষর কার্যক্রম আগামী ০১ আগস্ট ২০২৫ তারিখ পর্যন্ত চলবে।
Please Share This Post in Your Social Media
-
সর্বশেষ
-
জনপ্রিয়