ঢাকা ১০:৫৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জামায়াতের সঙ্গে জোটে আপত্তি জানিয়ে নাহিদ ইসলামকে এনসিপির ৩০ নেতার চিঠি

রাজনীতি ডেস্ক
  • Update Time : ০৯:০০:০৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫
  • / ১১ Time View

জামায়াত ইসলামের নেতৃত্বাধীন ৮ দলীয় জোটের সাথে জাতীয় নাগরিক পার্টি–এনসিপির আসন সমঝোতা প্রায় চূড়ান্ত। কিন্তু, এরমাঝেই এনসিপি থেকে পদত্যাগ করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা।

এ ছাড়া ৩০ জন এনসিপি নেতা দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বরাবর ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের দায়বদ্ধতা ও দলীয় মূল্যবোধের আলোকে সম্ভাব্য জোট বিষয়ে নীতিগত আপত্তি সংক্রান্ত’ একটি স্মারকলিপি দিয়েছেন।

আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ৮টায়  বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্মারকলিপিতে স্বাক্ষরকারী ১ নম্বর সদস্য মুশফিক উস সালেহীন।

তিনি দলটির মিডিয়া সম্পাদক ও যুগ্ম সদস্যসচিব।

স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়েছে, সম্প্রতি জামায়াতে ইসলামীসহ ৮ দলীয় জোটের সঙ্গে রাজনৈতিক জোট বা আসন সমঝোতার সম্ভাবনা নিয়ে যে আলোচনা সামনে এসেছে, সে বিষয়ে আমরা স্পষ্টভাবে আমাদের আপত্তি জানাচ্ছি।

এতে বলা হয়, আমরা সম্মানসহকারে অনুরোধ জানাচ্ছি যে, দলের যে কোনো জোটনীতি নির্ধারণের ক্ষেত্রে এই নীতিগত প্রশ্নগুলো গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হোক এবং জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে কোনো রাজনৈতিক জোটে না যাওয়ার বিষয়ে স্পষ্ট অবস্থান গ্রহণ করা হোক। আমরা মনে করি, নীতিগত অবস্থানের ভিত্তিতে কৌশল নির্ধারিত হওয়া উচিত, কৌশলগত কারণে নীতিগত অবস্থান বিসর্জন দেয়া উচিত নয়।

চিঠিতে বলা হয়েছে, আমাদের আপত্তির ভিত্তি আমাদের দলের ঘোষিত আদর্শ, জুলাই গণঅভ্যুত্থান সম্পর্কিত ঐতিহাসিক দায়বদ্ধতা এবং গণতান্ত্রিক নৈতিকতার প্রশ্ন। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর বিগত এক বছর ধরে জামায়াতে ইসলামী ও তাদের ছাত্র সংগঠন ছাত্রশিবিরের বিভাজনমূলক রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড, অন্যান্য দলের ভেতরে গুপ্তচরবৃত্তি ও স্যাবোটেজ, এনসিপির ওপর বিভিন্ন অপকর্মের দায় চাপানোর অপচেষ্টা, ছাত্র সংসদ নির্বাচনগুলোতে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ (বাগছাস) এবং পরবর্তীতে ছাত্রশক্তি বিষয়ে মিথ্যাচার ও অপপ্রচার, তাদের অনলাইন ফোর্সের মাধ্যমে এনসিপি ও আমাদের ছাত্র সংগঠনের নারী সদস্যদের চরিত্রহননের চেষ্টা এবং সর্বোপরি, ধর্মকে কেন্দ্র করে সামাজিক ফ্যাসিবাদের উত্থানের আশঙ্কা—দেশের ভবিষ্যতের জন্য অশনি সংকেত হয়ে উঠেছে।

এতে উল্লেখ করা হয়েছে, জামায়াতে ইসলামীর রাজনৈতিক ইতিহাস—বিশেষ করে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় তাদের স্বাধীনতাবিরোধী ভূমিকা, গণহত্যায় সহযোগিতা এবং সে সময় সংঘটিত বিভিন্ন অপরাধ প্রশ্নে তাদের অবস্থান—বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক চেতনা ও আমাদের দলের মূল্যবোধের সঙ্গে মৌলিকভাবে সাংঘর্ষিক।

চিঠিতে বলা হয়, আমরা বিশ্বাস করি একটি গণতান্ত্রিক ও গণঅভ্যুত্থান থেকে উঠে আসা রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে আমাদের দায়িত্ব হলো রাষ্ট্র ও সমাজকে এমন একটি পথে এগিয়ে নেয়া, যেখানে মানবাধিকার, ধর্মীয় সহনশীলতা, নারী-পুরুষের সমান মর্যাদা, সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা, নাগরিক অধিকার এবং সর্বোপরি গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ অটুট থাকে। জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে কোনো ধরনের জোট এই নৈতিক অবস্থানকে দুর্বল করবে এবং আমাদের রাজনৈতিক বিশ্বাসযোগ্যতার ওপর দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

এতে আরো বলা হয়, একই সাথে আমরা মনে করিয়ে দিতে চাই, বিগত সময়ে আপনি ও সম্মানিত মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী একাধিকবার ৩০০ আসনে প্রার্থী দিয়ে স্বতন্ত্র নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন, সর্বশেষ সংস্কার প্রশ্নে একমত হয়ে ‘গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট’ গঠন করে সংস্কার বাস্তবায়নে ভবিষ্যত রাজনীতি করার ঘোষণা দিয়েছেন। এবং অতীতে আপনি ফেসবুক পোস্ট মারফত সংস্কারের ক্ষেত্রে জামায়াতের দ্বিচারিতা জাতির সম্মুখে উন্মোচন করেছেন। কিছুদিন আগেই সারাদেশের মানুষের কাছে আহ্বান জানিয়ে প্রায় দেড় হাজার জন ব্যক্তির কাছে মনোনয়নপত্র বিক্রি করে দুই দিনব্যাপী কর্মযজ্ঞের মাধ্যমে বাছাই করে ১২৫ জন প্রার্থী ঘোষণা করেছেন। এরপর আবার অল্পকিছু আসনের জন্য কোন জোটে যাওয়া জাতির সাথে প্রতারণার সামিল।

স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে যুগ্ম সদস্যসচিব হিসেবে রয়েছেন মুশফিক উস সালেহীন, এস এম সাইফ মোস্তাফিজ, ফরিদুল হক, মোঃ ফারহাদ আলম ভূঁইয়া এবং ইমন সৈয়দ। কেন্দ্রীয় সংগঠক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন আরমান হোসাইন। যুগ্ম আহ্বায়ক পদে রয়েছেন অর্পিতা শ্যামা দেব, নুসরাত তাবাসসুম এবং খালেদ সাইফুল্লাহ।

সংগঠক হিসেবে দক্ষিণাঞ্চলের দায়িত্বে আছেন মো. শওকত আলী, মো. ওয়াহিদ উজ জামান, নফিউল ইসলাম, হামযা ইবনে মাহবুব, নয়ন আহামেদ ও আসাদ বিন রনি। উত্তরাঞ্চলের সংগঠক হিসেবে রয়েছেন দ্যুতি অরণ্য চৌধুরী, যিনি একই সঙ্গে জাতীয় যুবশক্তির সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন।

যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়কের দায়িত্বে আছেন নাভিদ নওরোজ শাহ্, খান মোঃ মুরসালীন, মো. সাদ্দাম হোসেন এবং আব্দুল্লাহ আল ফয়সাল। যুগ্ম মুখ্য সংগঠক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন সাদিয়া ফারজানা দিনা ও ইমন সৈয়দ।

কেন্দ্রীয় সদস্য হিসেবে স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে রয়েছেন জাওয়াদুল করিম, তারিক আদনান মুন, মো. ইমরান হোসেন, তাওহীদ তানজীম, মাহবুব এ খোদা, সৈয়দা নীলিমা দোলা, সালাউদ্দিন জামিল সৌরভ, খালিদ সাইফুল্লাহ জুয়েল এবং রফিকুল ইসলাম আইনী।

এই স্বাক্ষরকারীদের মাধ্যমে সংগঠনের বিভিন্ন স্তর ও অঞ্চলভিত্তিক প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত হয়েছে, যাকে ঘোষণাপত্র বা বিবৃতিটির পক্ষে ব্যাপক সমর্থন ও সাংগঠনিক ঐক্যের প্রতিফলন হিসেবে দেখা হচ্ছে।

Please Share This Post in Your Social Media

জামায়াতের সঙ্গে জোটে আপত্তি জানিয়ে নাহিদ ইসলামকে এনসিপির ৩০ নেতার চিঠি

রাজনীতি ডেস্ক
Update Time : ০৯:০০:০৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫

জামায়াত ইসলামের নেতৃত্বাধীন ৮ দলীয় জোটের সাথে জাতীয় নাগরিক পার্টি–এনসিপির আসন সমঝোতা প্রায় চূড়ান্ত। কিন্তু, এরমাঝেই এনসিপি থেকে পদত্যাগ করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা।

এ ছাড়া ৩০ জন এনসিপি নেতা দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বরাবর ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের দায়বদ্ধতা ও দলীয় মূল্যবোধের আলোকে সম্ভাব্য জোট বিষয়ে নীতিগত আপত্তি সংক্রান্ত’ একটি স্মারকলিপি দিয়েছেন।

আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ৮টায়  বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্মারকলিপিতে স্বাক্ষরকারী ১ নম্বর সদস্য মুশফিক উস সালেহীন।

তিনি দলটির মিডিয়া সম্পাদক ও যুগ্ম সদস্যসচিব।

স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়েছে, সম্প্রতি জামায়াতে ইসলামীসহ ৮ দলীয় জোটের সঙ্গে রাজনৈতিক জোট বা আসন সমঝোতার সম্ভাবনা নিয়ে যে আলোচনা সামনে এসেছে, সে বিষয়ে আমরা স্পষ্টভাবে আমাদের আপত্তি জানাচ্ছি।

এতে বলা হয়, আমরা সম্মানসহকারে অনুরোধ জানাচ্ছি যে, দলের যে কোনো জোটনীতি নির্ধারণের ক্ষেত্রে এই নীতিগত প্রশ্নগুলো গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হোক এবং জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে কোনো রাজনৈতিক জোটে না যাওয়ার বিষয়ে স্পষ্ট অবস্থান গ্রহণ করা হোক। আমরা মনে করি, নীতিগত অবস্থানের ভিত্তিতে কৌশল নির্ধারিত হওয়া উচিত, কৌশলগত কারণে নীতিগত অবস্থান বিসর্জন দেয়া উচিত নয়।

চিঠিতে বলা হয়েছে, আমাদের আপত্তির ভিত্তি আমাদের দলের ঘোষিত আদর্শ, জুলাই গণঅভ্যুত্থান সম্পর্কিত ঐতিহাসিক দায়বদ্ধতা এবং গণতান্ত্রিক নৈতিকতার প্রশ্ন। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর বিগত এক বছর ধরে জামায়াতে ইসলামী ও তাদের ছাত্র সংগঠন ছাত্রশিবিরের বিভাজনমূলক রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড, অন্যান্য দলের ভেতরে গুপ্তচরবৃত্তি ও স্যাবোটেজ, এনসিপির ওপর বিভিন্ন অপকর্মের দায় চাপানোর অপচেষ্টা, ছাত্র সংসদ নির্বাচনগুলোতে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ (বাগছাস) এবং পরবর্তীতে ছাত্রশক্তি বিষয়ে মিথ্যাচার ও অপপ্রচার, তাদের অনলাইন ফোর্সের মাধ্যমে এনসিপি ও আমাদের ছাত্র সংগঠনের নারী সদস্যদের চরিত্রহননের চেষ্টা এবং সর্বোপরি, ধর্মকে কেন্দ্র করে সামাজিক ফ্যাসিবাদের উত্থানের আশঙ্কা—দেশের ভবিষ্যতের জন্য অশনি সংকেত হয়ে উঠেছে।

এতে উল্লেখ করা হয়েছে, জামায়াতে ইসলামীর রাজনৈতিক ইতিহাস—বিশেষ করে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় তাদের স্বাধীনতাবিরোধী ভূমিকা, গণহত্যায় সহযোগিতা এবং সে সময় সংঘটিত বিভিন্ন অপরাধ প্রশ্নে তাদের অবস্থান—বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক চেতনা ও আমাদের দলের মূল্যবোধের সঙ্গে মৌলিকভাবে সাংঘর্ষিক।

চিঠিতে বলা হয়, আমরা বিশ্বাস করি একটি গণতান্ত্রিক ও গণঅভ্যুত্থান থেকে উঠে আসা রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে আমাদের দায়িত্ব হলো রাষ্ট্র ও সমাজকে এমন একটি পথে এগিয়ে নেয়া, যেখানে মানবাধিকার, ধর্মীয় সহনশীলতা, নারী-পুরুষের সমান মর্যাদা, সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা, নাগরিক অধিকার এবং সর্বোপরি গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ অটুট থাকে। জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে কোনো ধরনের জোট এই নৈতিক অবস্থানকে দুর্বল করবে এবং আমাদের রাজনৈতিক বিশ্বাসযোগ্যতার ওপর দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

এতে আরো বলা হয়, একই সাথে আমরা মনে করিয়ে দিতে চাই, বিগত সময়ে আপনি ও সম্মানিত মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী একাধিকবার ৩০০ আসনে প্রার্থী দিয়ে স্বতন্ত্র নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন, সর্বশেষ সংস্কার প্রশ্নে একমত হয়ে ‘গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট’ গঠন করে সংস্কার বাস্তবায়নে ভবিষ্যত রাজনীতি করার ঘোষণা দিয়েছেন। এবং অতীতে আপনি ফেসবুক পোস্ট মারফত সংস্কারের ক্ষেত্রে জামায়াতের দ্বিচারিতা জাতির সম্মুখে উন্মোচন করেছেন। কিছুদিন আগেই সারাদেশের মানুষের কাছে আহ্বান জানিয়ে প্রায় দেড় হাজার জন ব্যক্তির কাছে মনোনয়নপত্র বিক্রি করে দুই দিনব্যাপী কর্মযজ্ঞের মাধ্যমে বাছাই করে ১২৫ জন প্রার্থী ঘোষণা করেছেন। এরপর আবার অল্পকিছু আসনের জন্য কোন জোটে যাওয়া জাতির সাথে প্রতারণার সামিল।

স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে যুগ্ম সদস্যসচিব হিসেবে রয়েছেন মুশফিক উস সালেহীন, এস এম সাইফ মোস্তাফিজ, ফরিদুল হক, মোঃ ফারহাদ আলম ভূঁইয়া এবং ইমন সৈয়দ। কেন্দ্রীয় সংগঠক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন আরমান হোসাইন। যুগ্ম আহ্বায়ক পদে রয়েছেন অর্পিতা শ্যামা দেব, নুসরাত তাবাসসুম এবং খালেদ সাইফুল্লাহ।

সংগঠক হিসেবে দক্ষিণাঞ্চলের দায়িত্বে আছেন মো. শওকত আলী, মো. ওয়াহিদ উজ জামান, নফিউল ইসলাম, হামযা ইবনে মাহবুব, নয়ন আহামেদ ও আসাদ বিন রনি। উত্তরাঞ্চলের সংগঠক হিসেবে রয়েছেন দ্যুতি অরণ্য চৌধুরী, যিনি একই সঙ্গে জাতীয় যুবশক্তির সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন।

যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়কের দায়িত্বে আছেন নাভিদ নওরোজ শাহ্, খান মোঃ মুরসালীন, মো. সাদ্দাম হোসেন এবং আব্দুল্লাহ আল ফয়সাল। যুগ্ম মুখ্য সংগঠক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন সাদিয়া ফারজানা দিনা ও ইমন সৈয়দ।

কেন্দ্রীয় সদস্য হিসেবে স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে রয়েছেন জাওয়াদুল করিম, তারিক আদনান মুন, মো. ইমরান হোসেন, তাওহীদ তানজীম, মাহবুব এ খোদা, সৈয়দা নীলিমা দোলা, সালাউদ্দিন জামিল সৌরভ, খালিদ সাইফুল্লাহ জুয়েল এবং রফিকুল ইসলাম আইনী।

এই স্বাক্ষরকারীদের মাধ্যমে সংগঠনের বিভিন্ন স্তর ও অঞ্চলভিত্তিক প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত হয়েছে, যাকে ঘোষণাপত্র বা বিবৃতিটির পক্ষে ব্যাপক সমর্থন ও সাংগঠনিক ঐক্যের প্রতিফলন হিসেবে দেখা হচ্ছে।