ঢাকা ০৬:৩৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ২ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জলাতঙ্ক রোগের ভ্যাকসিন সরবরাহ নেই পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে

পটুয়াখালী প্রতিনিধি
  • Update Time : ০১:২১:১৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • / ৪৭৬ Time View

কুকুর -বিড়াল কামড় বা আঁচড় দিলে এর প্রতিরোধের জন্য অবশ্যই ভ্যাকসিন দিতে হয়। কিন্তু অসহায়, দুস্থ হতদরিদ্ররা পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পায়না এ ভ্যাকসিন টি। জলাতঙ্ক রোগের জন্য বর্তমানে র‍্যাবিপুর টিকা দেয়া হয় (কোম্পানী ভেদে আরো কিছু নামে পাওয়া যায়)।

২১ ফেব্রুয়ারী শুক্রবার বিকালে আমেনা খাতুন ঝুমুর নামের এক নারী বিড়ালে কামড়ানো তাঁর ছেলে কে নিয়ে উক্ত হাসপাতালের জরুরী বিভাগে গিয়ে এ টিকা / ভ্যাকসিনের খোঁজ করলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্রাদার সাফ জানিয়ে দেয় ভ্যাকসিন সরবরাহ নেই।

সুত্রে জানা গেছে , উক্ত ভ্যাকসিন বাহির থেকে নিজেদের টাকায় কিনে রুগীদের শরীরে পুশ করতে হয়। এ ভ্যাকসিনের এক এক টি ডোজের দাম ৫০০ শত টাকা করে। যা কারো ৫ ডোজ থেকে ৬ ডোজ দিতে হয়। এতে ২৫০০ শত টাকা থেকে ৩০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত এক একজন রোগীর খরচ হয়।

সুত্রে আরও জানা গেছে, দুঃস্হ, অসহায় ও হতদরিদ্র রোগী ৪ জন হলে ১২৫ টাকা করে দিয়ে ৫০০ শত টাকা মিলিয়ে তারা ভ্যাকসিন দিতে পারে বলে জানা যায়।

এ ভ্যাকসিন ছাড়াও অন্যান্য ঔষধ রোগীদের বাহির থেকে দীর্ঘ বছর ধরে কিনতে হচ্ছে। এ যেন দেখার কেউ নেই।

এ বিষয় জানতে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এর সহকারী পরিচালক ও তত্ত্বাবধায়ক ( ভারপ্রাপ্ত) ডাঃ দিলরুবা ইয়াসমিন লিজা’র কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, পূর্বের সরবরাহকৃত ভ্যাকসিন ইতিমধ্যে শেষ হয়ে গেছে আপাতত এই ভ্যাকসিন সরবরাহ নেই তবে খুব শীঘ্রই এ ভ্যাকসিন এর চাহিদা পত্র পাঠাবো সরবরাহ হলে রোগীরা পাবেন।

Please Share This Post in Your Social Media

জলাতঙ্ক রোগের ভ্যাকসিন সরবরাহ নেই পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে

পটুয়াখালী প্রতিনিধি
Update Time : ০১:২১:১৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

কুকুর -বিড়াল কামড় বা আঁচড় দিলে এর প্রতিরোধের জন্য অবশ্যই ভ্যাকসিন দিতে হয়। কিন্তু অসহায়, দুস্থ হতদরিদ্ররা পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পায়না এ ভ্যাকসিন টি। জলাতঙ্ক রোগের জন্য বর্তমানে র‍্যাবিপুর টিকা দেয়া হয় (কোম্পানী ভেদে আরো কিছু নামে পাওয়া যায়)।

২১ ফেব্রুয়ারী শুক্রবার বিকালে আমেনা খাতুন ঝুমুর নামের এক নারী বিড়ালে কামড়ানো তাঁর ছেলে কে নিয়ে উক্ত হাসপাতালের জরুরী বিভাগে গিয়ে এ টিকা / ভ্যাকসিনের খোঁজ করলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্রাদার সাফ জানিয়ে দেয় ভ্যাকসিন সরবরাহ নেই।

সুত্রে জানা গেছে , উক্ত ভ্যাকসিন বাহির থেকে নিজেদের টাকায় কিনে রুগীদের শরীরে পুশ করতে হয়। এ ভ্যাকসিনের এক এক টি ডোজের দাম ৫০০ শত টাকা করে। যা কারো ৫ ডোজ থেকে ৬ ডোজ দিতে হয়। এতে ২৫০০ শত টাকা থেকে ৩০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত এক একজন রোগীর খরচ হয়।

সুত্রে আরও জানা গেছে, দুঃস্হ, অসহায় ও হতদরিদ্র রোগী ৪ জন হলে ১২৫ টাকা করে দিয়ে ৫০০ শত টাকা মিলিয়ে তারা ভ্যাকসিন দিতে পারে বলে জানা যায়।

এ ভ্যাকসিন ছাড়াও অন্যান্য ঔষধ রোগীদের বাহির থেকে দীর্ঘ বছর ধরে কিনতে হচ্ছে। এ যেন দেখার কেউ নেই।

এ বিষয় জানতে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এর সহকারী পরিচালক ও তত্ত্বাবধায়ক ( ভারপ্রাপ্ত) ডাঃ দিলরুবা ইয়াসমিন লিজা’র কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, পূর্বের সরবরাহকৃত ভ্যাকসিন ইতিমধ্যে শেষ হয়ে গেছে আপাতত এই ভ্যাকসিন সরবরাহ নেই তবে খুব শীঘ্রই এ ভ্যাকসিন এর চাহিদা পত্র পাঠাবো সরবরাহ হলে রোগীরা পাবেন।