ঢাকা ০৮:২৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ২৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে পল্টন মোড় অবরোধ আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকার উত্তর আজিমপুরে রাস্তা ব্লকেট বিএনপি ছাড়া সব রাজনৈতিক দল এখন শাহবাগে : সারজিস সরকারের কাছে তিন দাবি জানালেন নাহিদ ইসলাম স্ত্রী আমার সঙ্গেই আছে, মিথ্যা ছড়াবেন না : শামীম হাসান সরকার আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত শাহবাগ ‘ব্লকেড’ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি কেরানীগঞ্জে অবৈধ ব্যাটারী কারখানা সিলগালা, ৭ দিনের মধ্যে দস্তা বর্জ্য অপসারণের নির্দেশ স্ত্রীর সাথে অভিমান: চিরকুট লিখে যুবকের আত্মহত্যা ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে পদত্যাগ করতে হবে: গণ অধিকার পরিষদ

চিকিৎসা খাতে গবেষণা আরও বাড়াতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

নওরোজ জাতীয় ডেস্ক
  • Update Time : ০৪:৩২:১৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ জুলাই ২০২৩
  • / ২২৬ Time View

ছবি- পিআইডি

চিকিৎসা খাতে গবেষণা কম হয় জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এ খাতে গবেষণা আরও বাড়াতে হবে। সে জন্য আর্থিকসহ সব ধরনের সহায়তা দেবে সরকার।

সোমবার (১০ জুলাই) দুপুরে ঐতিহ্যবাহী ঢাকা মেডিকেল কলেজের ৭৮তম প্রতিষ্ঠা দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়েছে এই নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, আমাদের চিকিৎসা বিজ্ঞানে গবেষণার খুব অভাব। চিকিৎসা বিজ্ঞানের গবেষণা হচ্ছে না। হাতেগোনা কয়েকজন গবেষণা করে থাকেন। বর্তমান যুগে গবেষণা একান্ত অপরিহার্য। গবেষণার জন্য আমরা বিশেষ অনুদানও দেই। আপনারা দয়া করে একটু গবেষণার দিকে দৃষ্টি দেবেন। আধুনিক প্রযুক্তি উদ্ভাবন হচ্ছে এবং সেই সঙ্গে নানা রোগের প্রাদুর্ভাব আমরা দেখছি।

চিকিৎসকদের অনেকে গ্রামে থাকতে চান না উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সবাই ঢাকায় থাকতে চায়, ঢাকার বাইরে কেউ থাকতে চায় না। এখন আমাদের প্রত্যেকটা গ্রামে বিদ্যুৎ আছে, প্রত্যেকটা গ্রামে যোগাযোগ ব্যবস্থা আছে। গ্রাম পর্যায়ে ওয়াইফাই কানেকশন আছে। আমরা সরকারিভাবেই বিভিন্ন উপজেলায় বাসস্থানের ব্যবস্থা করে দিচ্ছি। যে যেই দায়িত্ব পাবেন সে দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করবেন, সেটাই আমরা চাই। এতে সেখানে (গ্রামে) চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হয়। এ ছাড়া অনেক হাসপাতালে যন্ত্রপাতি পড়ে থাকে, ব্যবহার হয় না। এগুলোর দিকে দৃষ্টি দিতে হবে।

‘দরজা বন্ধ না রেখে বিদেশ থেকে ভালো মানের চিকিৎসক ও সার্জন আমাদের হাসপাতালগুলোতে আনতে পারি। তাতে স্বাস্থ্যসেবার মান আরও উন্নত হবে,’ বলেন তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, অনেক জেলা হাসপাতালে অপারেশন হয় না কারণ ডাক্তার থাকে না, নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। এমনকি গাইনি ডাক্তার, তারা অনেক উপজেলা হাসপাতালে থাকেন না, সেজন্য চিকিৎসা বা অপারেশন হয় না। এই বিষয়গুলোর দিকে দৃষ্টি দিতে হবে সবাইকে। আমরা এক একটা গ্রামকে শহরে রূপান্তর করতে চাইছি। নাগরিক সব সেবা গ্রামের সবাই পাবে। উপজেলা পর্যায়ে যেন এই সেবাটা নিশ্চিত হয়। এতগুলো হাসপাতাল, এত সুন্দর পরিবেশ তৈরি করে দিয়েছি, সেখানে যদি যন্ত্রপাতি পড়ে থাকে, সেগুলোর যথাযথ ব্যবহার হয় না। নতুন আধুনিক যে যন্ত্রপাতি আছে সেগুলোর জন্য ট্রেনিং দেওয়াতে হবে। দেশে না হোক বাইরে থেকেও ট্রেনিং করে নিয়ে আসতে হবে। সেগুলোর দিকে সবাই দৃষ্টিতে আমি সেটাই চাই।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশে কোনো মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ছিল না, প্রথম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় আমরা স্থাপন করি। চিকিৎসা ব্যবস্থা আরও উন্নতমানের করতে বিশেষায়িত অনেকগুলো ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করেছি। ঢাকা মেডিকেল কলেজ বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি মানুষকে সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রথম মেডিকেল কলেজ। এখানকার চিকিৎসকরা খুব আন্তরিকতার সঙ্গে চিকিৎসা দিয়ে থাকেন।

ডেঙ্গুর বিস্তার প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, ‘এ জন্য প্রয়োজন জনসচেতনতা। সরকার তো ঘরে ঘরে গিয়ে মশা মারতে পারবে না। সে জন্য সবাইকে স্বাস্থ্য সচেতন থাকা উচিত। মশা যেন জন্মাতে না পারে, সে জন্য ঘরবাড়ি পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।’

ডেঙ্গুতে সচেতনতা বেশি দরকার জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, বাড়ি ঘরে যেন মশা সৃষ্টি না হতে পারে সেদিকে সবাইকে নজর দিতে হবে। পরিষ্কার রাখতে হবে। আমাদের দেশে একটা সমস্যা হচ্ছে যা কিছু হোক সব দোষ সরকারের। মশা কামড় দিলেও সরকারের দোষ। নিজের বাড়ি ঘর নিজের পরিষ্কার রাখতে হবে।

এর আগে, সোমবার সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অসুস্থ, অসচ্ছল এবং দুর্ঘটনায় আহত ও নিহত সাংবাদিক পরিবারের সদস্যদের মধ্যে অনুদানের চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, সাংবাদিকরা যাতে কিস্তিতে ফ্ল্যাট কিনতে পারেন, সে উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।

ইলেকট্রনিক মিডিয়াকে ওয়েজ বোর্ডের আওতায় আনা হবে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সাংবাদিকদের সুরক্ষা নিশ্চিতে আওয়ামী লীগ সরকারের হাত ধরেই দেশে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের যাত্রা শুরু হয়েছে। চিকিৎসার জন্য যাতে সহায়তা পান এবং দুর্ঘটনায় আহত-নিহতের কথা চিন্তা করেই সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট করা হয়েছে। দেশে এতগুলো টেলিভিশন চ্যানেল ও পত্রিকার মালিক আছেন, তাদের বলার পরও ট্রাস্টে অর্থ দিয়েছেন মাত্র তিনজন। এ জন্য সবাইকে ধরতে হবে।

কবি-সাহিত্যিক ও সাংবাদিকদের চাকরির কোনো স্থায়িত্ব নেই উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘তাদের আবাসনের আওতায় আনার ব্যবস্থা নেয়া হবে। অনেকে প্লট পেয়ে আবার বিক্রিও করে দিয়েছে। তবে সরকারি ফ্ল্যাট কিস্তিতে কিনতে পারবেন সাংবাদিকরা, সে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।’

বিএনপি-জামায়াত আমলে সাংবাদিকসহ সবার ওপর অকথ্য নির্যাতনের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘মতপ্রকাশের স্বাধীনতা আওয়ামী লীগ সরকারই দিয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ সে সুযোগ আরও অবারিত হয়েছে। স্বাধীনতা ভালো, তবে সেটা সবার জন্য নয়। স্বাধীনতা ভোগ করবেন, তবে কর্তব্যবোধও যেন থাকে।’

Please Share This Post in Your Social Media

চিকিৎসা খাতে গবেষণা আরও বাড়াতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

নওরোজ জাতীয় ডেস্ক
Update Time : ০৪:৩২:১৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ জুলাই ২০২৩

চিকিৎসা খাতে গবেষণা কম হয় জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এ খাতে গবেষণা আরও বাড়াতে হবে। সে জন্য আর্থিকসহ সব ধরনের সহায়তা দেবে সরকার।

সোমবার (১০ জুলাই) দুপুরে ঐতিহ্যবাহী ঢাকা মেডিকেল কলেজের ৭৮তম প্রতিষ্ঠা দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়েছে এই নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, আমাদের চিকিৎসা বিজ্ঞানে গবেষণার খুব অভাব। চিকিৎসা বিজ্ঞানের গবেষণা হচ্ছে না। হাতেগোনা কয়েকজন গবেষণা করে থাকেন। বর্তমান যুগে গবেষণা একান্ত অপরিহার্য। গবেষণার জন্য আমরা বিশেষ অনুদানও দেই। আপনারা দয়া করে একটু গবেষণার দিকে দৃষ্টি দেবেন। আধুনিক প্রযুক্তি উদ্ভাবন হচ্ছে এবং সেই সঙ্গে নানা রোগের প্রাদুর্ভাব আমরা দেখছি।

চিকিৎসকদের অনেকে গ্রামে থাকতে চান না উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সবাই ঢাকায় থাকতে চায়, ঢাকার বাইরে কেউ থাকতে চায় না। এখন আমাদের প্রত্যেকটা গ্রামে বিদ্যুৎ আছে, প্রত্যেকটা গ্রামে যোগাযোগ ব্যবস্থা আছে। গ্রাম পর্যায়ে ওয়াইফাই কানেকশন আছে। আমরা সরকারিভাবেই বিভিন্ন উপজেলায় বাসস্থানের ব্যবস্থা করে দিচ্ছি। যে যেই দায়িত্ব পাবেন সে দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করবেন, সেটাই আমরা চাই। এতে সেখানে (গ্রামে) চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হয়। এ ছাড়া অনেক হাসপাতালে যন্ত্রপাতি পড়ে থাকে, ব্যবহার হয় না। এগুলোর দিকে দৃষ্টি দিতে হবে।

‘দরজা বন্ধ না রেখে বিদেশ থেকে ভালো মানের চিকিৎসক ও সার্জন আমাদের হাসপাতালগুলোতে আনতে পারি। তাতে স্বাস্থ্যসেবার মান আরও উন্নত হবে,’ বলেন তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, অনেক জেলা হাসপাতালে অপারেশন হয় না কারণ ডাক্তার থাকে না, নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। এমনকি গাইনি ডাক্তার, তারা অনেক উপজেলা হাসপাতালে থাকেন না, সেজন্য চিকিৎসা বা অপারেশন হয় না। এই বিষয়গুলোর দিকে দৃষ্টি দিতে হবে সবাইকে। আমরা এক একটা গ্রামকে শহরে রূপান্তর করতে চাইছি। নাগরিক সব সেবা গ্রামের সবাই পাবে। উপজেলা পর্যায়ে যেন এই সেবাটা নিশ্চিত হয়। এতগুলো হাসপাতাল, এত সুন্দর পরিবেশ তৈরি করে দিয়েছি, সেখানে যদি যন্ত্রপাতি পড়ে থাকে, সেগুলোর যথাযথ ব্যবহার হয় না। নতুন আধুনিক যে যন্ত্রপাতি আছে সেগুলোর জন্য ট্রেনিং দেওয়াতে হবে। দেশে না হোক বাইরে থেকেও ট্রেনিং করে নিয়ে আসতে হবে। সেগুলোর দিকে সবাই দৃষ্টিতে আমি সেটাই চাই।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশে কোনো মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ছিল না, প্রথম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় আমরা স্থাপন করি। চিকিৎসা ব্যবস্থা আরও উন্নতমানের করতে বিশেষায়িত অনেকগুলো ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করেছি। ঢাকা মেডিকেল কলেজ বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি মানুষকে সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রথম মেডিকেল কলেজ। এখানকার চিকিৎসকরা খুব আন্তরিকতার সঙ্গে চিকিৎসা দিয়ে থাকেন।

ডেঙ্গুর বিস্তার প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, ‘এ জন্য প্রয়োজন জনসচেতনতা। সরকার তো ঘরে ঘরে গিয়ে মশা মারতে পারবে না। সে জন্য সবাইকে স্বাস্থ্য সচেতন থাকা উচিত। মশা যেন জন্মাতে না পারে, সে জন্য ঘরবাড়ি পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।’

ডেঙ্গুতে সচেতনতা বেশি দরকার জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, বাড়ি ঘরে যেন মশা সৃষ্টি না হতে পারে সেদিকে সবাইকে নজর দিতে হবে। পরিষ্কার রাখতে হবে। আমাদের দেশে একটা সমস্যা হচ্ছে যা কিছু হোক সব দোষ সরকারের। মশা কামড় দিলেও সরকারের দোষ। নিজের বাড়ি ঘর নিজের পরিষ্কার রাখতে হবে।

এর আগে, সোমবার সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অসুস্থ, অসচ্ছল এবং দুর্ঘটনায় আহত ও নিহত সাংবাদিক পরিবারের সদস্যদের মধ্যে অনুদানের চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, সাংবাদিকরা যাতে কিস্তিতে ফ্ল্যাট কিনতে পারেন, সে উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।

ইলেকট্রনিক মিডিয়াকে ওয়েজ বোর্ডের আওতায় আনা হবে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সাংবাদিকদের সুরক্ষা নিশ্চিতে আওয়ামী লীগ সরকারের হাত ধরেই দেশে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের যাত্রা শুরু হয়েছে। চিকিৎসার জন্য যাতে সহায়তা পান এবং দুর্ঘটনায় আহত-নিহতের কথা চিন্তা করেই সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট করা হয়েছে। দেশে এতগুলো টেলিভিশন চ্যানেল ও পত্রিকার মালিক আছেন, তাদের বলার পরও ট্রাস্টে অর্থ দিয়েছেন মাত্র তিনজন। এ জন্য সবাইকে ধরতে হবে।

কবি-সাহিত্যিক ও সাংবাদিকদের চাকরির কোনো স্থায়িত্ব নেই উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘তাদের আবাসনের আওতায় আনার ব্যবস্থা নেয়া হবে। অনেকে প্লট পেয়ে আবার বিক্রিও করে দিয়েছে। তবে সরকারি ফ্ল্যাট কিস্তিতে কিনতে পারবেন সাংবাদিকরা, সে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।’

বিএনপি-জামায়াত আমলে সাংবাদিকসহ সবার ওপর অকথ্য নির্যাতনের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘মতপ্রকাশের স্বাধীনতা আওয়ামী লীগ সরকারই দিয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ সে সুযোগ আরও অবারিত হয়েছে। স্বাধীনতা ভালো, তবে সেটা সবার জন্য নয়। স্বাধীনতা ভোগ করবেন, তবে কর্তব্যবোধও যেন থাকে।’