ঢাকা ১২:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫, ২১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
৭ বছরে ও সুবর্ণা হত্যার বিচার হয়নি, হুমকির মুখে পরিবার ও আত্মীয়-স্বজন অপচিকিৎসায় রোগীর মৃত্যু; রংপুরে দুই ক্লিনিককে জরিমানা,ওটি সিলগালা পিআর পদ্ধতি দেশকে আরও বেশি স্বৈরতন্ত্রের দিকে ঠেলে দেবে – রিজভী তিন দফা দাবিতে উপাচার্যের কাছে স্মারকলিপি দিল শেকৃবি শিক্ষার্থীরা কুবিতে র‍্যাগিংয়ের অভিযোগ অভিযুক্ত ব্যাচের ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ; তদন্ত কমিটি গঠন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আকাশমনি ও ইউক্যালিপটাস গাছের চারা ধ্বংস নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের আয়োজনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ১-১১’র প্রেক্ষাপট তৈরি করে আ.লীগ কর্তৃত্বশীল শাসকরূপে চিহ্নিত হয় : মাওলানা আবদুল হালিম মাদক বিষাক্ত সাপের মতো ব্যক্তি ও সমাজকে নিঃশেষ করে দেয় জুলাই আন্দোলনের অগ্নিস্ফুলিঙ্গ শুরু হয়েছিল রংপুর থেকেই: নাহিদ ইসলাম

গুলশান-বনানীর সিসা বার বন্ধে লিগ্যাল নোটিশ

নওরোজ রিপোর্ট ডেস্ক
  • Update Time : ০৬:৩৬:২০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৩
  • / ৫৫৮ Time View

মাদক শ্রেণিভুক্ত সিসা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর গুলশান ও বনানী এলাকায় অনুমোদনহীন মদ ও মাদকের শ্রেণিভুক্ত সিসা বার বন্ধে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে।

ডাক যোগে এই নোটিশ পাঠান সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট জুলফিকার আলী জুনু।

নোটিশ পাওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এসব বার বন্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। না হলে হাইকোর্টে রিট করা হবে।

নোটিশে বলা হয়, বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকার মাধ্যমে অবগত হই যে গুলশান-বনানীসহ রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন অভিজাত এলাকায় অনুমোদনহীন বার খুলে মদ বিক্রি হচ্ছে। গুলশান, বনানীর বিভিন্ন লাউঞ্জ-রেস্টুরেন্টের আদলে প্রকাশ্যে মাদক মিশ্রিত সিসা বিক্রি হচ্ছে। দেশের প্রচলিত আইনে সিসাকে মাদকের শ্রেণিভুক্ত করা হয়েছে। একই সঙ্গে সিসা বিক্রি ও সেবনকারীদের বিরুদ্ধে রয়েছে শাস্তির বিধান।

বিভিন্ন পত্রিকার মাধ্যমে আরও জানতে পারি যে, বনানী ১১ নম্বর রোডের একটি রেস্টুরেন্ট সিসা বিক্রি করছে। এছাড়া বনানীর কামাল আতার্তুক অ্যাভিনিউয়ে বারে প্রকাশ্যে বিক্রি হচ্ছে সিসা। অন্যদিকে গুলশান এলাকায় রেস্টুরেন্টে সিসা বার পরিচালিত হচ্ছে। এছাড়া গুলশান অ্যাভিনিউয়ে রয়েছে অবৈধ সিসা বার। এভাবে গুলশান-বনানীতে ৫০ এর অধিক সিসা বার অবৈধভাবে পরিচালিত হচ্ছে বলে মিডিয়ায় রিপোর্ট এসেছে।

ছবিঃ সংগৃহীত

নোটিশে আরও বলা হয়েছে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮ তে সিসাকে মাদকদ্রব্যের ‘খ’ শ্রেণির তালিকায় রেখে সিসার সংজ্ঞায় বলা হয়েছে, সিসা অর্থ বিভিন্ন ধরনের ভেষজের নির্যাস সহযোগে শূন্য দশমিক ২ শতাংশে ঊর্ধ্বে নিকোটিন এবং এসেন্স ক্যারামেল মিশ্রিত ফ্রুট স্লাইস সহযোগে তৈরি যে কোনো পদার্থ।

মাদক হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় এটি বিক্রি ও সেবনের অপরাধ প্রমাণিত হলে ন্যূনতম এক বছর থেকে সর্বোচ্চ ১০ বছরের কারাদণ্ড ও নগদ অর্থদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

গুলশান-বনানীর সিসা বার বন্ধে লিগ্যাল নোটিশ

নওরোজ রিপোর্ট ডেস্ক
Update Time : ০৬:৩৬:২০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৩

রাজধানীর গুলশান ও বনানী এলাকায় অনুমোদনহীন মদ ও মাদকের শ্রেণিভুক্ত সিসা বার বন্ধে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে।

ডাক যোগে এই নোটিশ পাঠান সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট জুলফিকার আলী জুনু।

নোটিশ পাওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এসব বার বন্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। না হলে হাইকোর্টে রিট করা হবে।

নোটিশে বলা হয়, বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকার মাধ্যমে অবগত হই যে গুলশান-বনানীসহ রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন অভিজাত এলাকায় অনুমোদনহীন বার খুলে মদ বিক্রি হচ্ছে। গুলশান, বনানীর বিভিন্ন লাউঞ্জ-রেস্টুরেন্টের আদলে প্রকাশ্যে মাদক মিশ্রিত সিসা বিক্রি হচ্ছে। দেশের প্রচলিত আইনে সিসাকে মাদকের শ্রেণিভুক্ত করা হয়েছে। একই সঙ্গে সিসা বিক্রি ও সেবনকারীদের বিরুদ্ধে রয়েছে শাস্তির বিধান।

বিভিন্ন পত্রিকার মাধ্যমে আরও জানতে পারি যে, বনানী ১১ নম্বর রোডের একটি রেস্টুরেন্ট সিসা বিক্রি করছে। এছাড়া বনানীর কামাল আতার্তুক অ্যাভিনিউয়ে বারে প্রকাশ্যে বিক্রি হচ্ছে সিসা। অন্যদিকে গুলশান এলাকায় রেস্টুরেন্টে সিসা বার পরিচালিত হচ্ছে। এছাড়া গুলশান অ্যাভিনিউয়ে রয়েছে অবৈধ সিসা বার। এভাবে গুলশান-বনানীতে ৫০ এর অধিক সিসা বার অবৈধভাবে পরিচালিত হচ্ছে বলে মিডিয়ায় রিপোর্ট এসেছে।

ছবিঃ সংগৃহীত

নোটিশে আরও বলা হয়েছে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮ তে সিসাকে মাদকদ্রব্যের ‘খ’ শ্রেণির তালিকায় রেখে সিসার সংজ্ঞায় বলা হয়েছে, সিসা অর্থ বিভিন্ন ধরনের ভেষজের নির্যাস সহযোগে শূন্য দশমিক ২ শতাংশে ঊর্ধ্বে নিকোটিন এবং এসেন্স ক্যারামেল মিশ্রিত ফ্রুট স্লাইস সহযোগে তৈরি যে কোনো পদার্থ।

মাদক হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় এটি বিক্রি ও সেবনের অপরাধ প্রমাণিত হলে ন্যূনতম এক বছর থেকে সর্বোচ্চ ১০ বছরের কারাদণ্ড ও নগদ অর্থদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।