ঢাকা ১১:৪৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৫, ১৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
চব্বিশের বিজয়ীদের কার্যকলাপে দেশের মানুষ অতিষ্ঠ : কাদের সিদ্দিকী এবার যুক্তরাজ্য থেকে ফেরত পাঠানো হচ্ছে অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের ১.২৫ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ প্রস্তাব পেয়েছে বাংলাদেশ সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় ডিআরইউ’র নিন্দা ও প্রতিবাদ দেশের তিনটি স্থলবন্দর বন্ধ করার প্রস্তাব অনুমোদন ভিক্ষুক বেশে অভিনব কৌশলে চুরি, ১০ লক্ষাধিক টাকার চোরাই মালামালসহ আটক লভ্যাংশ দেবে না ইসলামী ব্যাংক যারা নির্বাচনে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করবে তারা নিশ্চিহ্ন হবে: ফখরুল উপদেষ্টা হতে চিকিৎসকের ২০০ কোটি টাকা লেনদেন, দুদকের অভিযান প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি চলছে

গাজীপুর ৬ আসনে বিএনপি থেকে এমপি পদপ্রার্থী প্রভাষক বশির উদ্দিন

সাজিদ মাহমুদ ইফতি
  • Update Time : ০৯:৩৩:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৫
  • / ৭৯ Time View

প্রভাষক বশির উদ্দিন

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) দুপুরে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ এই রোডম্যাপ ঘোষণা করেন।

তিনি জানান, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে ২৪টি পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। রোজার আগেই নির্বাচন হবে তাই ভোটের ৬০ দিন আগে তফসিল ঘোষণা করা হবে।

এদিকে, নির্বাচনকে ঘিরে ব্যাস্ত সময় পার করছেন সকল রাজনৈতিক দলগুলো।

নির্বাচন কমিশন (ইসি) ঘোষিত ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি।

দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানিয়েছেন, দেশের সমস্যা সমাধানে নির্বাচন ছাড়া কোনো উপায় নেই। যারা নির্বাচন বয়কট কিংবা বাধা দেয়ার চেষ্টা করবে তারা নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এবারে গাজীপুর ৬ আসনে বিএনপি থেকে এমপি পদপ্রার্থী প্রভাষক বশির উদ্দিন। সেই প্রেক্ষিতে তিনি নওরোজকে জানালেন তার প্রস্তুতির কথা।

নওরোজ : আপনার নাম, বর্তমান পদবী এবং আপনার রাজনৈতিক ইতিহাস?

প্রভাষক বশির উদ্দীন : বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। আমার নাম মোঃ বশির উদ্দিন। আমি বর্তমানে টঙ্গী পশ্চিম থানা বিএনপির আহবায়ক হিসেবে দায়িত্বরত আছি। আমার রাজনৈতিক জীবন শুরু হয় ১৯৮৬ সাল থেকে। তখন আমি টঙ্গী পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের ছাত্রদলের সভাপতি ছিলাম। ১৯৮৯ সালে আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হই। তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটি হয় আমি সেই কমিটিতে সদস্যে হিসেবে মনোনীত হই। এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে আমি সক্রিয়ভাবে রাজপথে ছিলাম। পরবর্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের কমিটি যখন পূর্ণাঙ্গ হয় আমি সেই কমিটিতে দপ্তর সম্পাদকের দায়িত্ব পাই। পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালযয়ের স্যার এফরহমান হল ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হই। পরবর্তীতে আমি কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পাই তখন ছাত্রদলের সভাপতি ছিলেন শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এবং সাধারণ সম্পাদক ছিলেন হাবিব উন নবী খান সোহেল। দুই বছর পর ছাত্রদলের আবার কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন হয় আমি সেই কমিটির পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক ছিলাম। পরবর্তী কমিটিতে আমি যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পড়াশোনা শেষ করে আমি স্থানীয় রাজনীতিতে যুক্ত হই এবং আমাকে গাজীপুর জেলা যুবদলের সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত করা হয়। পরবর্তীতে এই গাজীপুর জেলা ও মহানগর দুটি ইউনিটে বিভক্ত হয় এবং আমি মহানগর যুবদলের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হই। আমি দায়িত্ব পাওয়ার পর মহানগর যুবদলকে একটি শক্তিশালী ইউনিটে পরিণত করি এবং আমার মহানগর যুবদলের আটটি থানা ও ৫৭ টি ওয়ার্ডের যুবদলের কমিটি করেছি। পরে বিএনপির হাই কমান্ডের পক্ষ থেকে আমাকে টঙ্গী পশ্চিম থানা বিএনপির সভাপতি হিসেবে মনোনীত করা হয়।

নওরোজ : আপনি এই আসনের জনগণের জন্য এ পর্যন্ত কি কি জনকল্যাণ এবং সমাজসেবামূলক কাজ করেছেন?

প্রভাষক বশির উদ্দিন: আমাকে মোটামুটি এই এলাকার সবাই চিনে। পারিবারিকভাবে এবং সামাজিকভাবে আমাদের একটা অবস্থান রয়েছে। আমার বাবার নামে আমি একটি স্কুল করেছি। আমাদের একটি পারিবারিক মসজিদ রয়েছে সেখানে মাদ্রাসা ও এতিমখানা রয়েছে এবং আমার মায়ের নামে একটি মহিলা মাদ্রাসা এবং আরও কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আমি নিজে চালাই। সামাজিকভাবে এলাকায় কেউ যদি এলাকায় কোন সমস্যা পড়ে সেটা যে কোন সমস্যা হোক আমি আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা দিয়ে সেই সমস্যার সমাধান করার চেষ্টা করি।

নওরোজ : আপনি এই আসন থেকে এমপি নির্বাচিত হলে জনগণের জন্য এবং এই আসনের সামাজিক উন্নয়নের জন্য কি কি করবেন?

প্রভাষক বশির উদ্দীন : যেহেতু এটি একটি শিল্প অধ্যুষিত এলাকা। অনেক ঘনবসতি। এখানে নাগরিক অনেক সমস্যা এখানে মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ এবং রাস্তাঘাটের বেহাল অবস্থা আমি যদি এমপি নির্বাচিত হতে পারি ইনশাল্লাহ আমি এই সমস্যাগুলোর আগে সমাধান করব। আর বিশেষ করে তরুণ তাদেরকে খেলা মুখি,সংস্কৃতি মুখী করতে হবে। আর বেকার যুবক যারা আছে তাদেরকে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে।

নওরোজ : দল আপনাকে নমিনেশন দেবে এটা নিয়ে আপনি কতটা আশাবাদী?

প্রভাষক বশির উদ্দীন : আমি যেহেতু দীর্ঘদিন ধরে বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত আমি ছাত্রদল করেছি,যুবদল করেছি বিএনপি করছি বর্তমানে। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান ছাত্রদল থেকে যারা বিএনপিদের সাথে তাদের উপরেই বেশি আস্থা রাখতে পারে। আমরা ছাত্রদল থেকে উঠে আসছি অর্থাৎ আমাদের মধ্যে কোন সন্দেহ থাকবে না আমাদের মধ্যে কোন ভেজাল থাকবে না। আমাদের উপর পূর্ণ আস্থা আছে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের।
আমি ছাত্রদল,যুবদল করে আজকে বিএনপিতে এসেছি। আমার লেখাপড়া, সামাজিক অবস্থান,অর্থনৈতিক অবস্থান সকল কিছু বিবেচনা করে আমি মনে করি দল আমাকেই মনোনয়ন দেবে।

Please Share This Post in Your Social Media

গাজীপুর ৬ আসনে বিএনপি থেকে এমপি পদপ্রার্থী প্রভাষক বশির উদ্দিন

সাজিদ মাহমুদ ইফতি
Update Time : ০৯:৩৩:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৫

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) দুপুরে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ এই রোডম্যাপ ঘোষণা করেন।

তিনি জানান, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে ২৪টি পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। রোজার আগেই নির্বাচন হবে তাই ভোটের ৬০ দিন আগে তফসিল ঘোষণা করা হবে।

এদিকে, নির্বাচনকে ঘিরে ব্যাস্ত সময় পার করছেন সকল রাজনৈতিক দলগুলো।

নির্বাচন কমিশন (ইসি) ঘোষিত ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি।

দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানিয়েছেন, দেশের সমস্যা সমাধানে নির্বাচন ছাড়া কোনো উপায় নেই। যারা নির্বাচন বয়কট কিংবা বাধা দেয়ার চেষ্টা করবে তারা নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এবারে গাজীপুর ৬ আসনে বিএনপি থেকে এমপি পদপ্রার্থী প্রভাষক বশির উদ্দিন। সেই প্রেক্ষিতে তিনি নওরোজকে জানালেন তার প্রস্তুতির কথা।

নওরোজ : আপনার নাম, বর্তমান পদবী এবং আপনার রাজনৈতিক ইতিহাস?

প্রভাষক বশির উদ্দীন : বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। আমার নাম মোঃ বশির উদ্দিন। আমি বর্তমানে টঙ্গী পশ্চিম থানা বিএনপির আহবায়ক হিসেবে দায়িত্বরত আছি। আমার রাজনৈতিক জীবন শুরু হয় ১৯৮৬ সাল থেকে। তখন আমি টঙ্গী পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের ছাত্রদলের সভাপতি ছিলাম। ১৯৮৯ সালে আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হই। তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটি হয় আমি সেই কমিটিতে সদস্যে হিসেবে মনোনীত হই। এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে আমি সক্রিয়ভাবে রাজপথে ছিলাম। পরবর্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের কমিটি যখন পূর্ণাঙ্গ হয় আমি সেই কমিটিতে দপ্তর সম্পাদকের দায়িত্ব পাই। পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালযয়ের স্যার এফরহমান হল ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হই। পরবর্তীতে আমি কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পাই তখন ছাত্রদলের সভাপতি ছিলেন শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এবং সাধারণ সম্পাদক ছিলেন হাবিব উন নবী খান সোহেল। দুই বছর পর ছাত্রদলের আবার কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন হয় আমি সেই কমিটির পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক ছিলাম। পরবর্তী কমিটিতে আমি যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পড়াশোনা শেষ করে আমি স্থানীয় রাজনীতিতে যুক্ত হই এবং আমাকে গাজীপুর জেলা যুবদলের সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত করা হয়। পরবর্তীতে এই গাজীপুর জেলা ও মহানগর দুটি ইউনিটে বিভক্ত হয় এবং আমি মহানগর যুবদলের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হই। আমি দায়িত্ব পাওয়ার পর মহানগর যুবদলকে একটি শক্তিশালী ইউনিটে পরিণত করি এবং আমার মহানগর যুবদলের আটটি থানা ও ৫৭ টি ওয়ার্ডের যুবদলের কমিটি করেছি। পরে বিএনপির হাই কমান্ডের পক্ষ থেকে আমাকে টঙ্গী পশ্চিম থানা বিএনপির সভাপতি হিসেবে মনোনীত করা হয়।

নওরোজ : আপনি এই আসনের জনগণের জন্য এ পর্যন্ত কি কি জনকল্যাণ এবং সমাজসেবামূলক কাজ করেছেন?

প্রভাষক বশির উদ্দিন: আমাকে মোটামুটি এই এলাকার সবাই চিনে। পারিবারিকভাবে এবং সামাজিকভাবে আমাদের একটা অবস্থান রয়েছে। আমার বাবার নামে আমি একটি স্কুল করেছি। আমাদের একটি পারিবারিক মসজিদ রয়েছে সেখানে মাদ্রাসা ও এতিমখানা রয়েছে এবং আমার মায়ের নামে একটি মহিলা মাদ্রাসা এবং আরও কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আমি নিজে চালাই। সামাজিকভাবে এলাকায় কেউ যদি এলাকায় কোন সমস্যা পড়ে সেটা যে কোন সমস্যা হোক আমি আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা দিয়ে সেই সমস্যার সমাধান করার চেষ্টা করি।

নওরোজ : আপনি এই আসন থেকে এমপি নির্বাচিত হলে জনগণের জন্য এবং এই আসনের সামাজিক উন্নয়নের জন্য কি কি করবেন?

প্রভাষক বশির উদ্দীন : যেহেতু এটি একটি শিল্প অধ্যুষিত এলাকা। অনেক ঘনবসতি। এখানে নাগরিক অনেক সমস্যা এখানে মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ এবং রাস্তাঘাটের বেহাল অবস্থা আমি যদি এমপি নির্বাচিত হতে পারি ইনশাল্লাহ আমি এই সমস্যাগুলোর আগে সমাধান করব। আর বিশেষ করে তরুণ তাদেরকে খেলা মুখি,সংস্কৃতি মুখী করতে হবে। আর বেকার যুবক যারা আছে তাদেরকে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে।

নওরোজ : দল আপনাকে নমিনেশন দেবে এটা নিয়ে আপনি কতটা আশাবাদী?

প্রভাষক বশির উদ্দীন : আমি যেহেতু দীর্ঘদিন ধরে বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত আমি ছাত্রদল করেছি,যুবদল করেছি বিএনপি করছি বর্তমানে। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান ছাত্রদল থেকে যারা বিএনপিদের সাথে তাদের উপরেই বেশি আস্থা রাখতে পারে। আমরা ছাত্রদল থেকে উঠে আসছি অর্থাৎ আমাদের মধ্যে কোন সন্দেহ থাকবে না আমাদের মধ্যে কোন ভেজাল থাকবে না। আমাদের উপর পূর্ণ আস্থা আছে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের।
আমি ছাত্রদল,যুবদল করে আজকে বিএনপিতে এসেছি। আমার লেখাপড়া, সামাজিক অবস্থান,অর্থনৈতিক অবস্থান সকল কিছু বিবেচনা করে আমি মনে করি দল আমাকেই মনোনয়ন দেবে।