ঢাকা ০১:১৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫, ২০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
৭ বছরে ও সুবর্ণা হত্যার বিচার হয়নি, হুমকির মুখে পরিবার ও আত্মীয়-স্বজন অপচিকিৎসায় রোগীর মৃত্যু; রংপুরে দুই ক্লিনিককে জরিমানা,ওটি সিলগালা পিআর পদ্ধতি দেশকে আরও বেশি স্বৈরতন্ত্রের দিকে ঠেলে দেবে – রিজভী তিন দফা দাবিতে উপাচার্যের কাছে স্মারকলিপি দিল শেকৃবি শিক্ষার্থীরা কুবিতে র‍্যাগিংয়ের অভিযোগ অভিযুক্ত ব্যাচের ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ; তদন্ত কমিটি গঠন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আকাশমনি ও ইউক্যালিপটাস গাছের চারা ধ্বংস নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের আয়োজনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ১-১১’র প্রেক্ষাপট তৈরি করে আ.লীগ কর্তৃত্বশীল শাসকরূপে চিহ্নিত হয় : মাওলানা আবদুল হালিম মাদক বিষাক্ত সাপের মতো ব্যক্তি ও সমাজকে নিঃশেষ করে দেয় জুলাই আন্দোলনের অগ্নিস্ফুলিঙ্গ শুরু হয়েছিল রংপুর থেকেই: নাহিদ ইসলাম

অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • Update Time : ০৬:২৭:৪১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / ১০৮ Time View

বাংলাদেশের পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে ৪০০ কোটি পাউন্ড আত্মসাৎ করেছেন এমন অভিযোগে ব্রিটিশ রাজনীতিবিদ টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন যুক্তরাজ্যের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কর্মকর্তারা। খবর বিবিসির।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের প্রোপ্রাইটি অ্যান্ড এথিকস টিমের কর্মকর্তা রোববার তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন বলে দ্য টেলিগ্রাফ, টাইমস, সানডে টাইমসসহ যুক্তরাজ্যের কয়েকটি সংবাদমাধ্যম খবর প্রকাশ করেছে।

এর আগে পাবনার রূপপুর পারমাণবিক কেন্দ্রের নির্মাণে প্রায় ৪০০ কোটি পাউন্ড অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার পরিবারের বিরুদ্ধে।

এতে নাম উঠে আসে শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানার মেয়ে এবং ব্রিটিশ লেবার পার্টির মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকসহ তার পরিবারের মোট পাঁচজন সদস্যের। বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এদের মধ্যে অন্যতম। তবে টিউলিপ সিদ্দিক তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

টিউলিপ সিদ্দিক ব্রিটেনের মন্ত্রিসভার সদস্য। তিনি ইকোনমিক সেক্রেটারি টু দ্য ট্রেজারি অ্যান্ড সিটি মিনিস্টার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তার কাজ যুক্তরাজ্যের অর্থবাজারের ভেতরের দুর্নীতি সামাল দেওয়া। অথচ তার নিজের বিরুদ্ধেই এখন দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।

২০১৩ সালে বাংলাদেশে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তিতে মধ্যস্থতা করেছিলেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। তিনিসহ বাকি যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে তারা নিজেদের স্বার্থে ওই প্রকল্পের ব্যয় বাড়িয়ে ধরেছিলেন।

এখন টিউলিপ সিদ্দিকের খালা ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তার পরিবারের বেশ কয়েকজন সদস্যের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ দুর্নীতি দমন কমিশন তদন্ত শুরু করেছে। বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কর্মকর্তারা টিউলিপকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারেন এমন তথ্য প্রকাশের পরই প্রোপ্রাইটি অ্যান্ড এথিক্স টিম তাকে জিজ্ঞাসাবাদের উদ্যোগ নেয়।

Please Share This Post in Your Social Media

অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
Update Time : ০৬:২৭:৪১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

বাংলাদেশের পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে ৪০০ কোটি পাউন্ড আত্মসাৎ করেছেন এমন অভিযোগে ব্রিটিশ রাজনীতিবিদ টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন যুক্তরাজ্যের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কর্মকর্তারা। খবর বিবিসির।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের প্রোপ্রাইটি অ্যান্ড এথিকস টিমের কর্মকর্তা রোববার তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন বলে দ্য টেলিগ্রাফ, টাইমস, সানডে টাইমসসহ যুক্তরাজ্যের কয়েকটি সংবাদমাধ্যম খবর প্রকাশ করেছে।

এর আগে পাবনার রূপপুর পারমাণবিক কেন্দ্রের নির্মাণে প্রায় ৪০০ কোটি পাউন্ড অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার পরিবারের বিরুদ্ধে।

এতে নাম উঠে আসে শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানার মেয়ে এবং ব্রিটিশ লেবার পার্টির মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকসহ তার পরিবারের মোট পাঁচজন সদস্যের। বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এদের মধ্যে অন্যতম। তবে টিউলিপ সিদ্দিক তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

টিউলিপ সিদ্দিক ব্রিটেনের মন্ত্রিসভার সদস্য। তিনি ইকোনমিক সেক্রেটারি টু দ্য ট্রেজারি অ্যান্ড সিটি মিনিস্টার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তার কাজ যুক্তরাজ্যের অর্থবাজারের ভেতরের দুর্নীতি সামাল দেওয়া। অথচ তার নিজের বিরুদ্ধেই এখন দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।

২০১৩ সালে বাংলাদেশে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তিতে মধ্যস্থতা করেছিলেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। তিনিসহ বাকি যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে তারা নিজেদের স্বার্থে ওই প্রকল্পের ব্যয় বাড়িয়ে ধরেছিলেন।

এখন টিউলিপ সিদ্দিকের খালা ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তার পরিবারের বেশ কয়েকজন সদস্যের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ দুর্নীতি দমন কমিশন তদন্ত শুরু করেছে। বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কর্মকর্তারা টিউলিপকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারেন এমন তথ্য প্রকাশের পরই প্রোপ্রাইটি অ্যান্ড এথিক্স টিম তাকে জিজ্ঞাসাবাদের উদ্যোগ নেয়।