ঢাকা ১১:৩৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ অগাস্ট ২০২৫, ৫ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
প্রতিজ্ঞা ভেঙে হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি পটুয়াখালীতে ডাচ-বাংলা ব্যাংকের বুথ ডাকাতির মূলহোতা গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগের বটবাহিনী আমার সকল আত্মীয়-স্বজনদের টার্গেট করেছে : প্রেস সচিব প্রতিহিংসার পরিবর্তে পরিকল্পনার রাজনীতি করতে হবে : তারেক রহমান শরীর ধীরে ধীরে ভারসাম্য হারাতে শুরু করেছে : অমিতাভ বচ্চন দুই কুতুবের কথা না শোনায় বিচারকদের করুণ দশা! যে কৌশলে ঘুমিয়ে পড়বেন মাত্র ২ মিনিটেই পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে কিম জং উনের নতুন হুমকি অল্পের জন্য রক্ষা পেল তিতুমীর এক্সপ্রেস ট্রেনের হাজারো যাত্রী পুতিন শান্তিচুক্তির পথে না হাঁটলে নিষেধাজ্ঞার হুঁশিয়ারি ম্যাক্রোঁর

অবৈধ দোকান বসিয়ে সুবিধা নিচ্ছে জয়দেবপুর জংশনের ৩ কর্মকর্তা

স্টাফ রিপোর্টার
  • Update Time : ০৩:৫৫:০৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ জুন ২০২৪
  • / ৩০৬ Time View

জয়দেবপুর রেলওয়ে জংশনের স্টেশন মাস্টার, আরএনবির ইনচার্জ ও ফাড়ির ইনচার্জ তিন কর্মকর্তা মিলেমিশে রেল গেইটের পশ্চিম ও পূর্ব পাশে রেলের জমিতে শতাধিক দোকান এবং স্টেশনের প্লাটফর্মের ভিতরে ঝাল মুড়ি, শষা, ডিম, দুধ ও শরবতের ভাসমান দোকান বসিয়ে নিজেদের নিযুক্ত লোক দিয়ে প্রতিদিন টাকা তুলে নিচ্ছে।

নামপ্রকাশ না করার শর্তে জংশনের একাধিক কর্মচারীরা জানান, রেলের এই তিন কর্মকর্তা মিলে এসব দোকান বসিয়েছেন। মাস্টার সাহেবের হুকুম ছাড়া স্টেশনের এরিয়ায় কোন কিছু করা সম্ভব না।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, স্টেশন মাস্টার বাড়তি টাকা কামানোর ধান্ধায় ভোর ৪টা থেকে সকাল ৮টা পর্যন্ত যেসব ট্রেন জয়দেবপুর স্টেশনে বিরতি দেন (থামেন) টিকিট থাকা সত্বেও সেই সকল ট্রেনের যাত্রীদেরকে হয়রানী করে তাদের কাছ থেকে টাকা আদায় করে থাকেন। রেল গেইটের পশ্চিম ও পূর্ব পাশে দোকান বসিয়ে দোকানের পজিশন বুঝে টাকা নিয়ে থাকেন।

এ বিষয়ে স্টেশনর মাস্টার হানিফ আলীকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, আমি কোন দোকান বসাই নাই। স্থানীয় ক্ষমতাসিন নেতারা ঐ সকল দোকান-পাট বসিয়েছেন।
ফাড়ির ইনচার্জ ফারুক বলেন এবিষয়ে আমি কিছু জানিনা, মাস্টার সাহেব আমাকে অর্ডার করলে আমি স্টেশনে ও রেলের জমিতে একটি দোকানও বসতে দিব না।
আরএনবির ইনচার্জ আসাদুজ্জামান বলেন এসব বিষয়ে আমি জড়িত না। আপনি মাস্টার সাহেবের সাথে কথা বলেন এবং ভূমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে কানুনগোর সাথে কথা বললে ভালো হয় বলে তিনি এড়িয়ে যান। এভাবেই একে অপরের কথা বলে বিষয়টি এড়িয়ে যান।

Please Share This Post in Your Social Media

অবৈধ দোকান বসিয়ে সুবিধা নিচ্ছে জয়দেবপুর জংশনের ৩ কর্মকর্তা

স্টাফ রিপোর্টার
Update Time : ০৩:৫৫:০৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ জুন ২০২৪

জয়দেবপুর রেলওয়ে জংশনের স্টেশন মাস্টার, আরএনবির ইনচার্জ ও ফাড়ির ইনচার্জ তিন কর্মকর্তা মিলেমিশে রেল গেইটের পশ্চিম ও পূর্ব পাশে রেলের জমিতে শতাধিক দোকান এবং স্টেশনের প্লাটফর্মের ভিতরে ঝাল মুড়ি, শষা, ডিম, দুধ ও শরবতের ভাসমান দোকান বসিয়ে নিজেদের নিযুক্ত লোক দিয়ে প্রতিদিন টাকা তুলে নিচ্ছে।

নামপ্রকাশ না করার শর্তে জংশনের একাধিক কর্মচারীরা জানান, রেলের এই তিন কর্মকর্তা মিলে এসব দোকান বসিয়েছেন। মাস্টার সাহেবের হুকুম ছাড়া স্টেশনের এরিয়ায় কোন কিছু করা সম্ভব না।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, স্টেশন মাস্টার বাড়তি টাকা কামানোর ধান্ধায় ভোর ৪টা থেকে সকাল ৮টা পর্যন্ত যেসব ট্রেন জয়দেবপুর স্টেশনে বিরতি দেন (থামেন) টিকিট থাকা সত্বেও সেই সকল ট্রেনের যাত্রীদেরকে হয়রানী করে তাদের কাছ থেকে টাকা আদায় করে থাকেন। রেল গেইটের পশ্চিম ও পূর্ব পাশে দোকান বসিয়ে দোকানের পজিশন বুঝে টাকা নিয়ে থাকেন।

এ বিষয়ে স্টেশনর মাস্টার হানিফ আলীকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, আমি কোন দোকান বসাই নাই। স্থানীয় ক্ষমতাসিন নেতারা ঐ সকল দোকান-পাট বসিয়েছেন।
ফাড়ির ইনচার্জ ফারুক বলেন এবিষয়ে আমি কিছু জানিনা, মাস্টার সাহেব আমাকে অর্ডার করলে আমি স্টেশনে ও রেলের জমিতে একটি দোকানও বসতে দিব না।
আরএনবির ইনচার্জ আসাদুজ্জামান বলেন এসব বিষয়ে আমি জড়িত না। আপনি মাস্টার সাহেবের সাথে কথা বলেন এবং ভূমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে কানুনগোর সাথে কথা বললে ভালো হয় বলে তিনি এড়িয়ে যান। এভাবেই একে অপরের কথা বলে বিষয়টি এড়িয়ে যান।