ঢাকা ০৮:২৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫, ২০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
৭ বছরে ও সুবর্ণা হত্যার বিচার হয়নি, হুমকির মুখে পরিবার ও আত্মীয়-স্বজন অপচিকিৎসায় রোগীর মৃত্যু; রংপুরে দুই ক্লিনিককে জরিমানা,ওটি সিলগালা পিআর পদ্ধতি দেশকে আরও বেশি স্বৈরতন্ত্রের দিকে ঠেলে দেবে – রিজভী তিন দফা দাবিতে উপাচার্যের কাছে স্মারকলিপি দিল শেকৃবি শিক্ষার্থীরা কুবিতে র‍্যাগিংয়ের অভিযোগ অভিযুক্ত ব্যাচের ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ; তদন্ত কমিটি গঠন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আকাশমনি ও ইউক্যালিপটাস গাছের চারা ধ্বংস নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের আয়োজনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ১-১১’র প্রেক্ষাপট তৈরি করে আ.লীগ কর্তৃত্বশীল শাসকরূপে চিহ্নিত হয় : মাওলানা আবদুল হালিম মাদক বিষাক্ত সাপের মতো ব্যক্তি ও সমাজকে নিঃশেষ করে দেয় জুলাই আন্দোলনের অগ্নিস্ফুলিঙ্গ শুরু হয়েছিল রংপুর থেকেই: নাহিদ ইসলাম

রংপুরে জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গকিলোমিটারে ১৩২০ জন

কামরুল হাসান টিটু, রংপুর ব‌্যু‌রো
  • Update Time : ১১:১৬:১৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ জুন ২০২৪
  • / ২৫২ Time View

রংপুরে জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর জেলা রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, রংপুর জেলার মোট জনসংখ্যা ৩১ লক্ষ ৬৯ হাজার ৬১৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৪৯.৫০ শতাংশ এবং নারী ৫০.৫০ শতাংশ। জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গকিলোমিটারে ১ হাজার ৩২০ জন। আর সাক্ষরতার হার ৭০.৭৩ শতাংশ।

বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) দুপুরে রংপুর জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর জেলা রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়। এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন রংপুরের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার মো. আবু জাফর। রংপুর জেলা পরিসংখ্যান কার্যালয় এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার বলেন, ২০২২ সালে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে ডিজিটাল পদ্ধতিতে জনশুমারি ও গৃহগণনা অনুষ্ঠিত হয়। তথ্য সংগ্রহে ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহৃত হওয়ায় এই জনশুমারি ও গৃহগণনার রিপোর্ট অনেকাংশে নির্ভুল। সরকারি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও সম্পদের সুষম বণ্টনে নির্ভুল পরিসংখ্যানের কোনো বিকল্প নেই।

তথ্যকে শক্তি হিসাবে উল্লেখ করে মো. আবু জাফর বলেন, টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট অর্জন ও উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণে সঠিক পরিকল্পনা গ্রহণে জনশুমারির তথ্যকে কাজে লাগাতে হবে। জনশুমারির তথ্যের উপর ভিত্তি করে সরকারি দপ্তরসমূহকে সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ ও তা বাস্তবায়নের জন্য তিনি সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান।

অনুষ্ঠানের শুরুতে রংপুর বিভাগীয় পরিসংখ্যান কার্যালয়ের যুগ্মপরিচালক মো. শফিকুল ইসলাম জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর জেলা রিপোর্ট বিষয়ে একটি তথ্যচিত্র উপস্থাপন করেন। তথ্যচিত্রে তিনি জনশুমারি ও গৃহগণনার তথ্য সংগ্রহ পদ্ধতি, ডিজিটাল শুমারিতে ব্যবহৃত টেকনোলজি ও রংপুর জেলার জনমিতিক বৈশিষ্ট্য উপস্থাপন করেন।

রংপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোবাশ্বের হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর পরিচালক এইচ এম ফিরোজ, সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, সাংবাদিক ও এনজিও প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।

Please Share This Post in Your Social Media

রংপুরে জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গকিলোমিটারে ১৩২০ জন

কামরুল হাসান টিটু, রংপুর ব‌্যু‌রো
Update Time : ১১:১৬:১৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ জুন ২০২৪

রংপুরে জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর জেলা রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, রংপুর জেলার মোট জনসংখ্যা ৩১ লক্ষ ৬৯ হাজার ৬১৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৪৯.৫০ শতাংশ এবং নারী ৫০.৫০ শতাংশ। জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গকিলোমিটারে ১ হাজার ৩২০ জন। আর সাক্ষরতার হার ৭০.৭৩ শতাংশ।

বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) দুপুরে রংপুর জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর জেলা রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়। এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন রংপুরের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার মো. আবু জাফর। রংপুর জেলা পরিসংখ্যান কার্যালয় এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার বলেন, ২০২২ সালে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে ডিজিটাল পদ্ধতিতে জনশুমারি ও গৃহগণনা অনুষ্ঠিত হয়। তথ্য সংগ্রহে ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহৃত হওয়ায় এই জনশুমারি ও গৃহগণনার রিপোর্ট অনেকাংশে নির্ভুল। সরকারি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও সম্পদের সুষম বণ্টনে নির্ভুল পরিসংখ্যানের কোনো বিকল্প নেই।

তথ্যকে শক্তি হিসাবে উল্লেখ করে মো. আবু জাফর বলেন, টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট অর্জন ও উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণে সঠিক পরিকল্পনা গ্রহণে জনশুমারির তথ্যকে কাজে লাগাতে হবে। জনশুমারির তথ্যের উপর ভিত্তি করে সরকারি দপ্তরসমূহকে সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ ও তা বাস্তবায়নের জন্য তিনি সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান।

অনুষ্ঠানের শুরুতে রংপুর বিভাগীয় পরিসংখ্যান কার্যালয়ের যুগ্মপরিচালক মো. শফিকুল ইসলাম জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর জেলা রিপোর্ট বিষয়ে একটি তথ্যচিত্র উপস্থাপন করেন। তথ্যচিত্রে তিনি জনশুমারি ও গৃহগণনার তথ্য সংগ্রহ পদ্ধতি, ডিজিটাল শুমারিতে ব্যবহৃত টেকনোলজি ও রংপুর জেলার জনমিতিক বৈশিষ্ট্য উপস্থাপন করেন।

রংপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোবাশ্বের হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর পরিচালক এইচ এম ফিরোজ, সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, সাংবাদিক ও এনজিও প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।