প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান
মামলার জট কমাতে হলে সামাজিক ও পারিবারিক সালিশে জোর দিতে হবে
![](https://nawroj.com.bd/wp-content/uploads/2023/04/LOGO-NAWROJ-2022-icon.png)
- Update Time : ১২:০৪:২৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২ মার্চ ২০২৪
- / ১৩৭ Time View
প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বলেছেন বাংলাদেশে যে পরিমান বিচারক থাকা দরকার সেই পরিমান বিচারক নেই, মামলার জট থাকবেই, দেশে ৯০ থেকে ৯৫ হাজার মানুষের জন্য মাত্র একজন বিচারক। সরকারকে বিচারকের সংখ্যা বাড়ানোর দাবি জানান তিনি।
প্রধান বিচারপতি আরো বলেন মানুষ সামান্য বিষয়েও কারণে অকারনে আদালতে মামলা করে যা বাড়িতে বসেই সামাজিক ভাবে সমাধান করা সম্বব। মামলার জট কমাতে হলে আমাদের সামাজিক ও পারিবারিক বিচার বা সালিশে জোর দিতে হবে।
প্রধান বিচাপতি ওবায়দুল হাসান শুক্রবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ও দায়রা জজ আদালত প্রাঙ্গনে ন্যায়কুঞ্জ উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এই কথা বলেন।
প্রধান বিচারপতির সফর সঙ্গী ছিলেন সুপ্রীম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মোঃ গোলাম রব্বানী, হাইকোর্ট বিভাগের রেজিস্ট্রার মুন্সী মোঃ মশিয়ার রহমান, আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান, প্রধান বিচারপতির ব্যক্তিগত সহকারী হাসান মোঃ আরিফুর রহমান।
এসময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ও দায়রা জজ শারমিন নিগার, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মোঃ ফারুক, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মোহাম্মদ রেজাউল করিম,নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক মোঃ রবিউল আলম, চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাসুদ পারভেজ, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আয়েশা আক্তার সুমি, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান, যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ মোঃ নজরুল ইসলাম, অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জালাল উদ্দিন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ ইকবাল হোসাইন, জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পিপি এডঃ মাহাবুবুল আলম খোকন, জিপি এডঃ ওয়াছেক আলী, সাবেক সভাপতি এডঃ শফিউল আলম লিটন, গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ সাকিউল আলম, সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাঃ মোঃ সাখাওয়াত হোসেনসহ জজশীপ, ম্যাজিস্ট্রেসী’র বিচারক ও কর্মকর্তা কর্মচারী এবং আইনজীবী সমিতির আইনজীবীগন উপস্থিত ছিলেন।
পরে তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আদালতে কর্মরত বিচারকদের সাথে এক মতবিনিময় সভা করেন।