ঢাকা ১২:৪৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫, ২৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভোটারপ্রতি সর্বোচ্চ ১০ টাকা ব্যয় করতে পারবেন প্রার্থী

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • Update Time : ০১:০১:১৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ নভেম্বর ২০২৫
  • / ৯২২ Time View

উপদেষ্টা পরিষদের নীতিগত অনুমোদনের পর গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন করে অধ্যাদেশ জারি করেছে আইন মন্ত্রণালয়। নতুন অধ্যাদেশ অনুযায়ী, একজন সংসদ সদস্য প্রার্থী তার নির্বাচনি এলাকায় প্রতি ভোটারের জন্য সর্বোচ্চ ১০ টাকা ব্যয় করতে পারবেন।

সোমবার (৩ নভেম্বর) আইন মন্ত্রণালয় অধ্যাদেশের গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।

গেজেটে নির্বাচনি ব্যয়ের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলকে সম্পৃক্ত করে বেশ কিছু পরিমার্জন আনা হয়েছে। অনুদান হিসেবে পাওয়া অর্থের বিস্তারিত তালিকা স্পষ্টভাবে দলীয় ওয়েবসাইটে প্রকাশের বাধ্যবাধকতাও যুক্ত করা হয়েছে।

চূড়ান্ত আরপিওর অনুচ্ছেদ ৪৪: এই অনুচ্ছেদে নতুনভাবে সংযোজন করা হয়েছে যে, একজন প্রার্থীর নির্বাচনি ব্যয়ের সীমা ভোটারপ্রতি ১০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। অনুচ্ছেদ ১৩: প্রার্থী হওয়ার সময় মনোনয়নপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে ৫০ হাজার টাকা জামানত, যা আগে ছিল ২০ হাজার টাকা।

নির্বাচন কর্মকর্তাদের বদলির বিষয়ে এখন থেকে উপ-পুলিশ মহাপরিদর্শককেও (ডিআইজি) সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। অনুচ্ছেদ ৭৩: প্রার্থী ও রাজনৈতিক দলের ক্ষেত্রে মিথ্যা তথ্য, অপতথ্য, গুজব এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) অপব্যবহার রোধে নতুন অপরাধের বিধান যুক্ত করা হয়েছে।

এ ছাড়া অনুচ্ছেদ ৭৪, ৮১, ৮৭ ও ৮৯–এ আনা হয়েছে কয়েকটি ছোটখাটো সংশোধন। অনুচ্ছেদ ৯০–এ দল নিবন্ধন, আর্থিক অনুদান গ্রহণ এবং কোনো দলের নিবন্ধন স্থগিত হলে তার নির্বাচনি প্রতীক স্থগিত রাখার বিধান সংযোজন করা হয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

ভোটারপ্রতি সর্বোচ্চ ১০ টাকা ব্যয় করতে পারবেন প্রার্থী

নিজস্ব প্রতিবেদক
Update Time : ০১:০১:১৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ নভেম্বর ২০২৫

উপদেষ্টা পরিষদের নীতিগত অনুমোদনের পর গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন করে অধ্যাদেশ জারি করেছে আইন মন্ত্রণালয়। নতুন অধ্যাদেশ অনুযায়ী, একজন সংসদ সদস্য প্রার্থী তার নির্বাচনি এলাকায় প্রতি ভোটারের জন্য সর্বোচ্চ ১০ টাকা ব্যয় করতে পারবেন।

সোমবার (৩ নভেম্বর) আইন মন্ত্রণালয় অধ্যাদেশের গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।

গেজেটে নির্বাচনি ব্যয়ের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলকে সম্পৃক্ত করে বেশ কিছু পরিমার্জন আনা হয়েছে। অনুদান হিসেবে পাওয়া অর্থের বিস্তারিত তালিকা স্পষ্টভাবে দলীয় ওয়েবসাইটে প্রকাশের বাধ্যবাধকতাও যুক্ত করা হয়েছে।

চূড়ান্ত আরপিওর অনুচ্ছেদ ৪৪: এই অনুচ্ছেদে নতুনভাবে সংযোজন করা হয়েছে যে, একজন প্রার্থীর নির্বাচনি ব্যয়ের সীমা ভোটারপ্রতি ১০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। অনুচ্ছেদ ১৩: প্রার্থী হওয়ার সময় মনোনয়নপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে ৫০ হাজার টাকা জামানত, যা আগে ছিল ২০ হাজার টাকা।

নির্বাচন কর্মকর্তাদের বদলির বিষয়ে এখন থেকে উপ-পুলিশ মহাপরিদর্শককেও (ডিআইজি) সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। অনুচ্ছেদ ৭৩: প্রার্থী ও রাজনৈতিক দলের ক্ষেত্রে মিথ্যা তথ্য, অপতথ্য, গুজব এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) অপব্যবহার রোধে নতুন অপরাধের বিধান যুক্ত করা হয়েছে।

এ ছাড়া অনুচ্ছেদ ৭৪, ৮১, ৮৭ ও ৮৯–এ আনা হয়েছে কয়েকটি ছোটখাটো সংশোধন। অনুচ্ছেদ ৯০–এ দল নিবন্ধন, আর্থিক অনুদান গ্রহণ এবং কোনো দলের নিবন্ধন স্থগিত হলে তার নির্বাচনি প্রতীক স্থগিত রাখার বিধান সংযোজন করা হয়েছে।