ঢাকা ১০:২৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৫, ২৭ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
চট্টগ্রামে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান ঘিরে ভাঙচুর ও গোলাগুলি প্রতিষ্ঠার দুই দশক পর টাইমস হায়ার র‍্যাঙ্কিংয়ে মাভাবিপ্রবি বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি প্রদর্শনসংক্রান্ত অনুচ্ছেদ সংবিধান থেকে বিলুপ্তি চায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া ৯ মাসে ইতালিতে পাড়ি জমানো অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশী প্রত্যেক উপদেষ্টাই বিদেশি নাগরিক : রুমিন ফারহানা আবারও ফিল্মফেয়ারের মঞ্চ মাতাবেন শাহরুখ ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে: চরমোনাই পীর আমলাতন্ত্রকে একটি নির্দিষ্ট দলের পকেটে নেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল মিশরের বিচার বিভাগের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে প্রধান বিচারপতির বৈঠক

বসুন্ধরা গ্রুপের মালিক ও তার পরিবারের বিদেশে থাকা সম্পদ জব্দের আদেশ

নওরোজ ডেস্ক
  • Update Time : ০৬:৪৩:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / ৮০৯ Time View

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান ও তার পরিবারের সদস্যদের বিদেশে থাকা সম্পদ জব্দ করার আদেশ দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত।

ছয়টি দেশ ও দুটি অফশোর জুড়িসডিকশনে ছড়িয়ে থাকা এসব সম্পদের মধ্যে আছে ব্যাংকে গচ্ছিত অর্থ, সম্পত্তি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান।

সম্পদ জব্দের আদেশের তালিকায় নাম থাকা অন্যরা হলেন আহমেদ আকবর সোবহানের স্ত্রী আফরোজা বেগম, তাদের তিন ছেলে সায়েম সোবহান আনভীর, সাদাত সোবহান ও সাফিয়াত সোবহান, এবং তিন পুত্রবধূ সাবরিনা সোবহান, সোনিয়া ফেরদৌসি সোবহান ও ইয়াশা সোবহান।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগরের জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. জাকির হোসেন গত ২১ নভেম্বর এ আদেশ দেন। আবেদনটি করেন তদন্তকারী দলের প্রধান দুর্নীতি দমন কমিশনের উপ-পরিচালক নাজমুল হোসেন।

আদালত বলেছেন, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন-২০১২ এর অধীনে জারি করা আদেশটি পরবর্তী নোটিশ না হওয়া পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।

আবেদনে দুদক বলেছে, আহমেদ আকবর সোবহান এবং তার পরিবার অবৈধ উপায়ে বিপুল সম্পদ অর্জন করেছেন এবং পরবর্তীকালে সংযুক্ত আরব আমিরাত, স্লোভাকিয়া, সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিস, সুইজারল্যান্ড, ব্রিটিশ ভার্জিন দ্বীপপুঞ্জ, যুক্তরাজ্য, সিঙ্গাপুর এবং সাইপ্রাসসহ বিভিন্ন দেশে অর্থপাচার করেছেন।

আদালতের আদেশের অনুলিপি স্লোভাকিয়ার স্টেট রেজিস্টার, সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিসের সিটিজেন ইন্টারন্যাশনাল, সুইজারল্যান্ডের চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি, ব্রিটিশ ভার্জিন দ্বীপপুঞ্জের অর্থ, শ্রম ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, ইউকে ডিপার্টমেন্ট ফর বিজনেস অ্যান্ড ট্রেড, এক্সচেঞ্জ অব সিঙ্গাপুর, সংযুক্ত আরব আমিরাতের হাবিব ব্যাংকের চেয়ারম্যান, এবং সাইপ্রাসের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং ভূমি জরিপ বিভাগের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাকে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে তাদের কাছে পারস্পরিক আইনি সহায়তার অনুরোধও জানানো হয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

বসুন্ধরা গ্রুপের মালিক ও তার পরিবারের বিদেশে থাকা সম্পদ জব্দের আদেশ

নওরোজ ডেস্ক
Update Time : ০৬:৪৩:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৪

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান ও তার পরিবারের সদস্যদের বিদেশে থাকা সম্পদ জব্দ করার আদেশ দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত।

ছয়টি দেশ ও দুটি অফশোর জুড়িসডিকশনে ছড়িয়ে থাকা এসব সম্পদের মধ্যে আছে ব্যাংকে গচ্ছিত অর্থ, সম্পত্তি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান।

সম্পদ জব্দের আদেশের তালিকায় নাম থাকা অন্যরা হলেন আহমেদ আকবর সোবহানের স্ত্রী আফরোজা বেগম, তাদের তিন ছেলে সায়েম সোবহান আনভীর, সাদাত সোবহান ও সাফিয়াত সোবহান, এবং তিন পুত্রবধূ সাবরিনা সোবহান, সোনিয়া ফেরদৌসি সোবহান ও ইয়াশা সোবহান।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগরের জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. জাকির হোসেন গত ২১ নভেম্বর এ আদেশ দেন। আবেদনটি করেন তদন্তকারী দলের প্রধান দুর্নীতি দমন কমিশনের উপ-পরিচালক নাজমুল হোসেন।

আদালত বলেছেন, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন-২০১২ এর অধীনে জারি করা আদেশটি পরবর্তী নোটিশ না হওয়া পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।

আবেদনে দুদক বলেছে, আহমেদ আকবর সোবহান এবং তার পরিবার অবৈধ উপায়ে বিপুল সম্পদ অর্জন করেছেন এবং পরবর্তীকালে সংযুক্ত আরব আমিরাত, স্লোভাকিয়া, সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিস, সুইজারল্যান্ড, ব্রিটিশ ভার্জিন দ্বীপপুঞ্জ, যুক্তরাজ্য, সিঙ্গাপুর এবং সাইপ্রাসসহ বিভিন্ন দেশে অর্থপাচার করেছেন।

আদালতের আদেশের অনুলিপি স্লোভাকিয়ার স্টেট রেজিস্টার, সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিসের সিটিজেন ইন্টারন্যাশনাল, সুইজারল্যান্ডের চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি, ব্রিটিশ ভার্জিন দ্বীপপুঞ্জের অর্থ, শ্রম ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, ইউকে ডিপার্টমেন্ট ফর বিজনেস অ্যান্ড ট্রেড, এক্সচেঞ্জ অব সিঙ্গাপুর, সংযুক্ত আরব আমিরাতের হাবিব ব্যাংকের চেয়ারম্যান, এবং সাইপ্রাসের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং ভূমি জরিপ বিভাগের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাকে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে তাদের কাছে পারস্পরিক আইনি সহায়তার অনুরোধও জানানো হয়েছে।