ঢাকা ০২:৫৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পাকিস্তানে পুলিশের গুলিতে ছাত্রী নিহত, আহত ৭

Reporter Name
  • Update Time : ০৭:১৪:০৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ মে ২০২৩
  • / ১২৭ Time View

খাইবার পাখতুনখোয়ার সোয়াত জেলার একটি স্কুলের বাইরে এক ছাত্রীকে গুলি করে হত্যা করেছে এক পুলিশ কর্মকর্তা। এছাড়া, আহত হয়েছেন আরও সাতজন। জেলা পুলিশ কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ তথ্য জানায় পাকিস্তানি সংবাদ মাধ্যম ডন।

জেলা পুলিশ কর্মকর্তা (ডিপিও) শফিউল্লাহ গন্দাপুর

জেলা পুলিশ কর্মকর্তা (ডিপিও) শফিউল্লাহ গন্দাপুর বলেন, ‘হামলার পরপরই আলম খান নামে ওই কনস্টেবলকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিষয়টি আরও তদন্তের জন্য একটি বিশেষ তদন্ত দল গঠন করা হয়েছে। আমি সবাইকে আশ্বস্ত করছি, দোষীদের কঠোর আইনি শাস্তি দেওয়া হবে।’

তিনি আরো জানান, অভিযুক্ত সালামপুর এলাকার বাসিন্দা। তাকে এ পর্যন্ত দুইবার পুলিশ বাহিনী থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে। আলমকে গত বছর পুলিশ বিভাগে পুনর্বহাল করা হয়েছিল এবং তিন মাস আগে নিরাপত্তার জন্য স্কুলের বাইরে মোতায়েন করা হয়েছিল।

খাইবার পাখতুনখোয়ার সোয়াত জেলার একটি স্কুলের বাইরে এক ছাত্রীকে গুলি করে হত্যা করেছে এক পুলিশ কর্মকর্তা।

প্রতিবেদনে বলা হয়, আহতদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এবং সেখানে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে। এদিকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহত এক শিক্ষার্থীর বরাত দিয়ে ডন জানায়, স্কুল গেট থেকে বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সন্দেহভাজন ব্যক্তি তাদের ভ্যানটিকে লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি গুলি চালায়।

সব শিক্ষার্থী ভয় পেয়ে চিৎকার শুরু করে। এরপরেই আশপাশের লোকজন জড়ো হতে শুরু করে। ঘটনার খবর পেয়ে কেপির ইন্সপেক্টর জেনারেল আখতার হায়াত, মালাকান্দ আঞ্চলিক পুলিশ কর্মকর্তা নাসির মেহমুদ দস্তি, ডিপিও গান্দাপুর ও সোয়াতের ডিসি ইফরানউল্লাহ ওয়াজিরসহ আহত শিশুদের দেখতে যান।

সোয়াত পুলিশের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আরপিও মালাকান্দ আহতদের সর্বোত্তম চিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন।

Please Share This Post in Your Social Media

পাকিস্তানে পুলিশের গুলিতে ছাত্রী নিহত, আহত ৭

Reporter Name
Update Time : ০৭:১৪:০৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ মে ২০২৩

খাইবার পাখতুনখোয়ার সোয়াত জেলার একটি স্কুলের বাইরে এক ছাত্রীকে গুলি করে হত্যা করেছে এক পুলিশ কর্মকর্তা। এছাড়া, আহত হয়েছেন আরও সাতজন। জেলা পুলিশ কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ তথ্য জানায় পাকিস্তানি সংবাদ মাধ্যম ডন।

জেলা পুলিশ কর্মকর্তা (ডিপিও) শফিউল্লাহ গন্দাপুর

জেলা পুলিশ কর্মকর্তা (ডিপিও) শফিউল্লাহ গন্দাপুর বলেন, ‘হামলার পরপরই আলম খান নামে ওই কনস্টেবলকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিষয়টি আরও তদন্তের জন্য একটি বিশেষ তদন্ত দল গঠন করা হয়েছে। আমি সবাইকে আশ্বস্ত করছি, দোষীদের কঠোর আইনি শাস্তি দেওয়া হবে।’

তিনি আরো জানান, অভিযুক্ত সালামপুর এলাকার বাসিন্দা। তাকে এ পর্যন্ত দুইবার পুলিশ বাহিনী থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে। আলমকে গত বছর পুলিশ বিভাগে পুনর্বহাল করা হয়েছিল এবং তিন মাস আগে নিরাপত্তার জন্য স্কুলের বাইরে মোতায়েন করা হয়েছিল।

খাইবার পাখতুনখোয়ার সোয়াত জেলার একটি স্কুলের বাইরে এক ছাত্রীকে গুলি করে হত্যা করেছে এক পুলিশ কর্মকর্তা।

প্রতিবেদনে বলা হয়, আহতদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এবং সেখানে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে। এদিকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহত এক শিক্ষার্থীর বরাত দিয়ে ডন জানায়, স্কুল গেট থেকে বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সন্দেহভাজন ব্যক্তি তাদের ভ্যানটিকে লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি গুলি চালায়।

সব শিক্ষার্থী ভয় পেয়ে চিৎকার শুরু করে। এরপরেই আশপাশের লোকজন জড়ো হতে শুরু করে। ঘটনার খবর পেয়ে কেপির ইন্সপেক্টর জেনারেল আখতার হায়াত, মালাকান্দ আঞ্চলিক পুলিশ কর্মকর্তা নাসির মেহমুদ দস্তি, ডিপিও গান্দাপুর ও সোয়াতের ডিসি ইফরানউল্লাহ ওয়াজিরসহ আহত শিশুদের দেখতে যান।

সোয়াত পুলিশের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আরপিও মালাকান্দ আহতদের সর্বোত্তম চিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন।