ঢাকা ০৪:৩৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫, ২৯ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
জাতীয় পরিচয় পত্রের কার্যক্রম সিভিল রেজিস্ট্রেশন কমিশনে হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবীতে মানববন্ধন রমেকের ডাক্তার মাহাবুবকে চান ‘না’ সহকর্মীরা, অন্যত্র বদলির দাবি  চায়ের দোকানের আঁড়ালে মদের ব্যবসা, গ্রেফতার ২ কুবির সাংবাদিকতা বিভাগের এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে উত্তরসহ প্রশ্নফাঁসের অভিযোগ নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে শর্টকোড চালুর সিদ্ধান্ত কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে চালু হচ্ছে বাস ট্র্যাকিং সিস্টেম ধর্ষণকারীর মৃত্যুদণ্ডের দাবিতে গাজীপুরে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ মিছিল নোয়াখালীতে নামাজ পড়তে গেলে মসজিদের শৌচাগারে শিশুকে বলৎকার বান্দরবানে দলবদ্ধ ধর্ষণের মামলায় ৪ আসামীর যাবজ্জীবন, ১ লাখ টাকা জরিমানা ধর্ষণ বিরোধী স্লোগানে মুখরিত কুবি ক্যাম্পাস

তিস্তার বুক জুড়ে শুধুই ধু-ধু বালুচর

মোঃ মাসুদ রানা রাশেদ, লালমনিরহাট প্রতিনিধি
  • Update Time : ০৫:৫০:২২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ১৩০ Time View

তিস্তা যেন এখন আর কোন নদী নয়-মরা খাল। ভারতের গজলডোবা নামক স্থানে প্রবেশ মুখে ও লালমনিরহাট জেলার হাতীবান্ধা উপজেলার দোয়ানিতে ব্যারেজ নির্মাণ করে এ নদীর উচ্ছল দুর্বার গতিকে রোধ করে দেওয়া হয়েছে।

বছরের পর বছর ধরে বিভিন্ন ক্যানেলের মাধ্যমে তিস্তার স্রোত ঘুরিয়ে দিয়ে তার বুক থেকে তুলে নেওয়া হয়েছে পানি নামের জীবন। মরে গেছে তিস্তা।

এই নদীর পারে দাঁড়ালে এখন বাতাসে শোনা যায় ক্ষীণকায় তিস্তার দীর্ঘশ্বাস আর গুমড়ে ওঠা কান্নার শব্দ। দীর্ঘ এ তিস্তার বুক জুড়ে শুধুই ধু-ধু বালুচর।

খরস্রোতম্বিনী তিস্তা নদীর নাব্যতা এতোটাই হ্রাস পেয়েছে যে চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে দেশের সর্ববৃহৎ সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারাজের সেচ কার্যক্রম চালানোই কঠিন হয়ে পড়বে। প্রতিদিনই পানি কমছে। কোথাও সামান্য পানি আবার কোথাও দিগন্ত জোড়া বালুচর। ব্যারেজ থেকে শুরু করে তিস্তার বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে পানি না থাকায় ভেঙে পড়ছেন ব্যারাজের সুবিধাভুগী কৃষকরা।

Please Share This Post in Your Social Media

তিস্তার বুক জুড়ে শুধুই ধু-ধু বালুচর

মোঃ মাসুদ রানা রাশেদ, লালমনিরহাট প্রতিনিধি
Update Time : ০৫:৫০:২২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৪

তিস্তা যেন এখন আর কোন নদী নয়-মরা খাল। ভারতের গজলডোবা নামক স্থানে প্রবেশ মুখে ও লালমনিরহাট জেলার হাতীবান্ধা উপজেলার দোয়ানিতে ব্যারেজ নির্মাণ করে এ নদীর উচ্ছল দুর্বার গতিকে রোধ করে দেওয়া হয়েছে।

বছরের পর বছর ধরে বিভিন্ন ক্যানেলের মাধ্যমে তিস্তার স্রোত ঘুরিয়ে দিয়ে তার বুক থেকে তুলে নেওয়া হয়েছে পানি নামের জীবন। মরে গেছে তিস্তা।

এই নদীর পারে দাঁড়ালে এখন বাতাসে শোনা যায় ক্ষীণকায় তিস্তার দীর্ঘশ্বাস আর গুমড়ে ওঠা কান্নার শব্দ। দীর্ঘ এ তিস্তার বুক জুড়ে শুধুই ধু-ধু বালুচর।

খরস্রোতম্বিনী তিস্তা নদীর নাব্যতা এতোটাই হ্রাস পেয়েছে যে চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে দেশের সর্ববৃহৎ সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারাজের সেচ কার্যক্রম চালানোই কঠিন হয়ে পড়বে। প্রতিদিনই পানি কমছে। কোথাও সামান্য পানি আবার কোথাও দিগন্ত জোড়া বালুচর। ব্যারেজ থেকে শুরু করে তিস্তার বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে পানি না থাকায় ভেঙে পড়ছেন ব্যারাজের সুবিধাভুগী কৃষকরা।