ঢাকা ০১:১৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০২ জুন ২০২৩, ১৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

কক্সবাজারের সব হোটেল-মোটেল-রিসোর্ট আশ্রয়কেন্দ্র ঘোষণা

Reporter Name
  • Update Time : ০৫:৫৬:১৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ মে ২০২৩
  • / ২৬ Time View

অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাব থেকে জানমাল রক্ষায় এবার কক্সবাজারের সব হোটেল-মোটেল-রিসোর্টকে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে কক্সবাজার পৌরসভা ও জেলা প্রশাসন।

শনিবার (১৩ মে) বিকেল ৩টার দিকে কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র মুজিবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মেয়র মুজিবুর রহমান বলেন, সব হোটেল-মোটেল ও রিসোর্টকে আশ্রয়কেন্দ্র ঘোষণা করা হয়েছে। আমাদের পক্ষ থেকে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসক ও পৌরসভা সমন্বয় করে কাজ করছে। আশ্রয়কেন্দ্র থেকে যাদের ঘরবাড়ি দূরে তাদেরকে আনতে ফ্রি গাড়ির ব্যবস্থা করা হয়েছে। উপকূলের সব মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রমুখী হয়েছে। আমরা আশা করছি আজ সন্ধ্যার মধ্যে সব মানুষ আশ্রয়কেন্দ্র চলে আসবে।

কক্সবাজার হোটেল-মোটেল গেস্ট হাউস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম চৌধুরী বলেন, হোটেলগুলোকে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে করতে আমাদের কাছে একটি নির্দেশনা এসেছে। আমরা সব হোটেলেগুলোকে বলে দিয়েছি। তবে আপাতত ৭৮টি প্রস্তুত রাখা হয়েছে। মানুষের সংখ্যা যদি বেশি হয় আমরা সব হোটেল ব্যবহার করবো।

কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শাহীন ইমরান বলেন, সকাল থেকে আমরা জেলার ৫৭৬টি আশ্রয়কেন্দ্র খুলে দিয়েছি। সকাল থেকে এই পর্যন্ত ৪৫ হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন। এই সংখ্যা আরও বাড়বে। এছাড়া কক্সবাজার শহরের হোটেলগুলোকে আশ্রয়কেন্দ্রে হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।

 

Please Share This Post in Your Social Media

কক্সবাজারের সব হোটেল-মোটেল-রিসোর্ট আশ্রয়কেন্দ্র ঘোষণা

Update Time : ০৫:৫৬:১৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ মে ২০২৩

অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাব থেকে জানমাল রক্ষায় এবার কক্সবাজারের সব হোটেল-মোটেল-রিসোর্টকে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে কক্সবাজার পৌরসভা ও জেলা প্রশাসন।

শনিবার (১৩ মে) বিকেল ৩টার দিকে কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র মুজিবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মেয়র মুজিবুর রহমান বলেন, সব হোটেল-মোটেল ও রিসোর্টকে আশ্রয়কেন্দ্র ঘোষণা করা হয়েছে। আমাদের পক্ষ থেকে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসক ও পৌরসভা সমন্বয় করে কাজ করছে। আশ্রয়কেন্দ্র থেকে যাদের ঘরবাড়ি দূরে তাদেরকে আনতে ফ্রি গাড়ির ব্যবস্থা করা হয়েছে। উপকূলের সব মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রমুখী হয়েছে। আমরা আশা করছি আজ সন্ধ্যার মধ্যে সব মানুষ আশ্রয়কেন্দ্র চলে আসবে।

কক্সবাজার হোটেল-মোটেল গেস্ট হাউস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম চৌধুরী বলেন, হোটেলগুলোকে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে করতে আমাদের কাছে একটি নির্দেশনা এসেছে। আমরা সব হোটেলেগুলোকে বলে দিয়েছি। তবে আপাতত ৭৮টি প্রস্তুত রাখা হয়েছে। মানুষের সংখ্যা যদি বেশি হয় আমরা সব হোটেল ব্যবহার করবো।

কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শাহীন ইমরান বলেন, সকাল থেকে আমরা জেলার ৫৭৬টি আশ্রয়কেন্দ্র খুলে দিয়েছি। সকাল থেকে এই পর্যন্ত ৪৫ হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন। এই সংখ্যা আরও বাড়বে। এছাড়া কক্সবাজার শহরের হোটেলগুলোকে আশ্রয়কেন্দ্রে হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।