ঢাকা ০৮:০১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫, ১৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
জুলাই আন্দোলনের অগ্নিস্ফুলিঙ্গ শুরু হয়েছিল রংপুর থেকেই: নাহিদ ইসলাম সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যূত্থানে শহীদদের স্মরণে দোয়া মাহ্ফিল অনুষ্ঠিত স্বৈরাচার পতনে ক্রীড়ানকের ভুমিকা পালন করে আবু সাঈদের মৃত্যু পূর্বাচলে ঘোড়ার মাংসসহ আটক ১ কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন বাজেটে বরাদ্দ বেড়েছে গবেষণা খাতে কুবির এক শিক্ষক ও এক কর্মকর্তাকে চাকরি থেকে অপসারণ সেনা কর্মকর্তা সেজে প্রতারণা, ভুয়া ‘মেজর’ আটক মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৪টি প্রতিষ্ঠানকে লাখ টাকা জরিমানা, ভুয়া চিকিৎসকের কারাদণ্ড

ইছামতি নদীর কচুরিপানা অপসারণ কমিটির দুই দাবি

স্টাফ রিপোর্টার
  • Update Time : ০৮:৫৮:৩১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ এপ্রিল ২০২৫
  • / ১৪১ Time View

ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলার ইছামতি নদীর বিরুপ প্রভাব থেকে বাঁচাতে ইছামতি নদীর কচুরিপানা অপসারণ কমিটি দুই দফা দাবি জানিয়েছেন।

১. ইছামতি নদীর উৎপত্তিস্থল সোনাবাজু -কাশিয়াখালি  বেরিবাঁধে দ্রুত দুটি স্লুইচগেট নির্মাণ। ২. বেরিবাধ থেকে বান্দুরা পর্যন্ত কচুরিপানা অপসারণের উদ্যোগ নেয়ার দাবি জানান তারা। উপজেলার নয়নশ্রী ইউনিয়নের খানেপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের অডিটরিয়ামে আয়োজিত  এক মতবিনিময় সভায় এ দাবি জানায় ইছামতি নদীর  কচুরিপানা অপসারণ কমিটির নেতৃবৃন্দ।

বৃহস্পতিবার ইছামতি নদীর কচুরীপানা অপসারণ কমিটির সমন্বয়ক মোঃ রাশিম মোল্লার সঞ্চালনায় এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ, সমাজের প্রতিনিধি ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

সভায় বক্তব্য রাখেন দৈনিক নওরোজের বিশেষ প্রতিনিধি মোহাম্মদ আলম, একুশে ব্লাড ডোনার্স ক্লাবের আহ্বায়ক মোঃ মোস্তাক আহমেদ, খানেপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ সিদ্দিকুর রহমান, সাবেক প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আমজাদ হোসেন, দোহার – নবাবগঞ্জ পেশাজীবী পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক সাংবাদিক খালিদ হোসেন সুমন, নবাবগঞ্জ প্রেসক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক ইমরান হোসেন সুজন, ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের ঢাকা জেলা দক্ষিণের প্রতিনিধি ও মানবজমিনের স্টাফ রিপোর্টার শামীম আরমান, নয়া দিগন্তের শওকত হোসেন রতন, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ মো.  মিয়াজউদ্দিন, রায়হান ইসলাম রাজু, মো. হাবিবুর রহমান হাবিব, দোহার নবাবগঞ্জ পেশাজীবী পরিষদের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ইখতিয়ার উদ্দিন খান পরাগ প্রমুখ।

সমন্বয়ক রাশিম মোল্লা বলেন, বর্তমানে নবাবগঞ্জের ইছামতি নদীতে কচুরিপানা নেই বললেই চলে। দুই তিন মাস পরেই কচুরিপানায় আটকে যাবে নদী। পচতে শুরু করবে পানি।

প্রতিবছরই এর বিরুপ প্রভাবের শিকার হচ্ছেন  জনসাধারণ। বিশেষ করে  উপজেলার নদী তীরবর্তী মানুষগুলোকে দুর্বিষহ কষ্ট ভোগ করতে হয়। আমরা এই সমস্যার নিরসন চাই।

Please Share This Post in Your Social Media

ইছামতি নদীর কচুরিপানা অপসারণ কমিটির দুই দাবি

স্টাফ রিপোর্টার
Update Time : ০৮:৫৮:৩১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ এপ্রিল ২০২৫

ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলার ইছামতি নদীর বিরুপ প্রভাব থেকে বাঁচাতে ইছামতি নদীর কচুরিপানা অপসারণ কমিটি দুই দফা দাবি জানিয়েছেন।

১. ইছামতি নদীর উৎপত্তিস্থল সোনাবাজু -কাশিয়াখালি  বেরিবাঁধে দ্রুত দুটি স্লুইচগেট নির্মাণ। ২. বেরিবাধ থেকে বান্দুরা পর্যন্ত কচুরিপানা অপসারণের উদ্যোগ নেয়ার দাবি জানান তারা। উপজেলার নয়নশ্রী ইউনিয়নের খানেপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের অডিটরিয়ামে আয়োজিত  এক মতবিনিময় সভায় এ দাবি জানায় ইছামতি নদীর  কচুরিপানা অপসারণ কমিটির নেতৃবৃন্দ।

বৃহস্পতিবার ইছামতি নদীর কচুরীপানা অপসারণ কমিটির সমন্বয়ক মোঃ রাশিম মোল্লার সঞ্চালনায় এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ, সমাজের প্রতিনিধি ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

সভায় বক্তব্য রাখেন দৈনিক নওরোজের বিশেষ প্রতিনিধি মোহাম্মদ আলম, একুশে ব্লাড ডোনার্স ক্লাবের আহ্বায়ক মোঃ মোস্তাক আহমেদ, খানেপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ সিদ্দিকুর রহমান, সাবেক প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আমজাদ হোসেন, দোহার – নবাবগঞ্জ পেশাজীবী পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক সাংবাদিক খালিদ হোসেন সুমন, নবাবগঞ্জ প্রেসক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক ইমরান হোসেন সুজন, ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের ঢাকা জেলা দক্ষিণের প্রতিনিধি ও মানবজমিনের স্টাফ রিপোর্টার শামীম আরমান, নয়া দিগন্তের শওকত হোসেন রতন, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ মো.  মিয়াজউদ্দিন, রায়হান ইসলাম রাজু, মো. হাবিবুর রহমান হাবিব, দোহার নবাবগঞ্জ পেশাজীবী পরিষদের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ইখতিয়ার উদ্দিন খান পরাগ প্রমুখ।

সমন্বয়ক রাশিম মোল্লা বলেন, বর্তমানে নবাবগঞ্জের ইছামতি নদীতে কচুরিপানা নেই বললেই চলে। দুই তিন মাস পরেই কচুরিপানায় আটকে যাবে নদী। পচতে শুরু করবে পানি।

প্রতিবছরই এর বিরুপ প্রভাবের শিকার হচ্ছেন  জনসাধারণ। বিশেষ করে  উপজেলার নদী তীরবর্তী মানুষগুলোকে দুর্বিষহ কষ্ট ভোগ করতে হয়। আমরা এই সমস্যার নিরসন চাই।