ঢাকা ১১:০১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
আমি যে কাজ করেছি তা বাংলাদেশের ইতিহাসে কোনদিন হয়নিঃ আসিফ নজরুল রূপগঞ্জে চাঁদাবাজি ও প্রবাসীদের মারধরের অভিযোগে ১২ হিজড়া গ্রেফতার স্ত্রীকে তালাক দিয়ে যুবকের ৪০ কেজি দুধ দিয়ে গোসল সচিবালয়কে সিঙ্গেল-ইউজ প্লাস্টিক মুক্ত করতে সরকারের সিদ্ধান্ত কুবি শিক্ষার্থী সুমাইয়াকে ‘ধর্ষণের পর’ হত্যা করা হয়েছে: আসামির স্বীকারোক্তি ব্রাজিল সফরে প্রধান বিচারপতি টঙ্গী ফ্লাইওভারে বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ১ কাউন্সিলরের বাড়ি থেকে মাদক উদ্ধারের ঘটনায় বিপাকে ৪ কর্মকর্তা  নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু নিস্পত্তির মাধ্যমে মামলা জট কমিয়ে বিচার কাজ এগিয়ে নিতে হবে

ইছামতি নদীর কচুরিপানা অপসারণ কমিটির দুই দাবি

স্টাফ রিপোর্টার
  • Update Time : ০৮:৫৮:৩১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ এপ্রিল ২০২৫
  • / ২২৬ Time View

ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলার ইছামতি নদীর বিরুপ প্রভাব থেকে বাঁচাতে ইছামতি নদীর কচুরিপানা অপসারণ কমিটি দুই দফা দাবি জানিয়েছেন।

১. ইছামতি নদীর উৎপত্তিস্থল সোনাবাজু -কাশিয়াখালি  বেরিবাঁধে দ্রুত দুটি স্লুইচগেট নির্মাণ। ২. বেরিবাধ থেকে বান্দুরা পর্যন্ত কচুরিপানা অপসারণের উদ্যোগ নেয়ার দাবি জানান তারা। উপজেলার নয়নশ্রী ইউনিয়নের খানেপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের অডিটরিয়ামে আয়োজিত  এক মতবিনিময় সভায় এ দাবি জানায় ইছামতি নদীর  কচুরিপানা অপসারণ কমিটির নেতৃবৃন্দ।

বৃহস্পতিবার ইছামতি নদীর কচুরীপানা অপসারণ কমিটির সমন্বয়ক মোঃ রাশিম মোল্লার সঞ্চালনায় এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ, সমাজের প্রতিনিধি ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

সভায় বক্তব্য রাখেন দৈনিক নওরোজের বিশেষ প্রতিনিধি মোহাম্মদ আলম, একুশে ব্লাড ডোনার্স ক্লাবের আহ্বায়ক মোঃ মোস্তাক আহমেদ, খানেপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ সিদ্দিকুর রহমান, সাবেক প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আমজাদ হোসেন, দোহার – নবাবগঞ্জ পেশাজীবী পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক সাংবাদিক খালিদ হোসেন সুমন, নবাবগঞ্জ প্রেসক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক ইমরান হোসেন সুজন, ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের ঢাকা জেলা দক্ষিণের প্রতিনিধি ও মানবজমিনের স্টাফ রিপোর্টার শামীম আরমান, নয়া দিগন্তের শওকত হোসেন রতন, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ মো.  মিয়াজউদ্দিন, রায়হান ইসলাম রাজু, মো. হাবিবুর রহমান হাবিব, দোহার নবাবগঞ্জ পেশাজীবী পরিষদের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ইখতিয়ার উদ্দিন খান পরাগ প্রমুখ।

সমন্বয়ক রাশিম মোল্লা বলেন, বর্তমানে নবাবগঞ্জের ইছামতি নদীতে কচুরিপানা নেই বললেই চলে। দুই তিন মাস পরেই কচুরিপানায় আটকে যাবে নদী। পচতে শুরু করবে পানি।

প্রতিবছরই এর বিরুপ প্রভাবের শিকার হচ্ছেন  জনসাধারণ। বিশেষ করে  উপজেলার নদী তীরবর্তী মানুষগুলোকে দুর্বিষহ কষ্ট ভোগ করতে হয়। আমরা এই সমস্যার নিরসন চাই।

Please Share This Post in Your Social Media

ইছামতি নদীর কচুরিপানা অপসারণ কমিটির দুই দাবি

স্টাফ রিপোর্টার
Update Time : ০৮:৫৮:৩১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ এপ্রিল ২০২৫

ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলার ইছামতি নদীর বিরুপ প্রভাব থেকে বাঁচাতে ইছামতি নদীর কচুরিপানা অপসারণ কমিটি দুই দফা দাবি জানিয়েছেন।

১. ইছামতি নদীর উৎপত্তিস্থল সোনাবাজু -কাশিয়াখালি  বেরিবাঁধে দ্রুত দুটি স্লুইচগেট নির্মাণ। ২. বেরিবাধ থেকে বান্দুরা পর্যন্ত কচুরিপানা অপসারণের উদ্যোগ নেয়ার দাবি জানান তারা। উপজেলার নয়নশ্রী ইউনিয়নের খানেপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের অডিটরিয়ামে আয়োজিত  এক মতবিনিময় সভায় এ দাবি জানায় ইছামতি নদীর  কচুরিপানা অপসারণ কমিটির নেতৃবৃন্দ।

বৃহস্পতিবার ইছামতি নদীর কচুরীপানা অপসারণ কমিটির সমন্বয়ক মোঃ রাশিম মোল্লার সঞ্চালনায় এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ, সমাজের প্রতিনিধি ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

সভায় বক্তব্য রাখেন দৈনিক নওরোজের বিশেষ প্রতিনিধি মোহাম্মদ আলম, একুশে ব্লাড ডোনার্স ক্লাবের আহ্বায়ক মোঃ মোস্তাক আহমেদ, খানেপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ সিদ্দিকুর রহমান, সাবেক প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আমজাদ হোসেন, দোহার – নবাবগঞ্জ পেশাজীবী পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক সাংবাদিক খালিদ হোসেন সুমন, নবাবগঞ্জ প্রেসক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক ইমরান হোসেন সুজন, ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের ঢাকা জেলা দক্ষিণের প্রতিনিধি ও মানবজমিনের স্টাফ রিপোর্টার শামীম আরমান, নয়া দিগন্তের শওকত হোসেন রতন, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ মো.  মিয়াজউদ্দিন, রায়হান ইসলাম রাজু, মো. হাবিবুর রহমান হাবিব, দোহার নবাবগঞ্জ পেশাজীবী পরিষদের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ইখতিয়ার উদ্দিন খান পরাগ প্রমুখ।

সমন্বয়ক রাশিম মোল্লা বলেন, বর্তমানে নবাবগঞ্জের ইছামতি নদীতে কচুরিপানা নেই বললেই চলে। দুই তিন মাস পরেই কচুরিপানায় আটকে যাবে নদী। পচতে শুরু করবে পানি।

প্রতিবছরই এর বিরুপ প্রভাবের শিকার হচ্ছেন  জনসাধারণ। বিশেষ করে  উপজেলার নদী তীরবর্তী মানুষগুলোকে দুর্বিষহ কষ্ট ভোগ করতে হয়। আমরা এই সমস্যার নিরসন চাই।